ইউনেস্কো প্রতি বছর বিশ্বের বিভিন্ন অনুষ্ঠানকে তাদের অবিশ্বাস্য সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য (Intangible Cultural Heritage of Humanity) হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। ইউনেস্কোর তালিকায় প্রতিবছর নতুন নতুন সংস্কৃতির সংযোজন হয়।ভারত একটি বৈচিত্র সংস্কৃতির দেশ। নানা সংস্কৃতির নানা উৎসব থেকে অনেক উৎসব এই লিস্টে তোলা হয়েছিল। তার মধ্যে বেছে নেয়া হয়েছে দূর্গা পুজাকে।
দুর্গা পুজা বাঙালির সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব।হাজার হাজার বছর ধরে বাঙ্গালীর ঘরে ঘরে উজ্জাপিত হয় শারদীয় দুর্গাউৎসব। অবশেষে মিললো সেই স্বীকৃতি।বিশ্বের সংস্কৃতি বিভাগের যে তালিকা রয়েছে, ২০২০ সালের তালিকায় মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে শারদীয় উত্সবকে। ভারত থেকে এ পর্যন্ত ১৩ টি উৎসব ইউনেস্কোর অবিশ্বাস্য সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য তালিকাভুক্ত। এই তালিকার মধ্যে যোগ ব্যায়াম ও কুম্ভমেলা উল্লেখ্যযোগ্য। কুম্ভমেলাকে বিশ্বের সবচেয়ে বড় শান্তিপূর্ণ মানব সমাবেশ হিসেবে স্বীকৃতি দেয় ইউনেস্কো। প্রতি বছর শিক্ষা, সংস্কৃতি ও বিজ্ঞান বিষয়ক তালিকায় সংযোজন করে ইউনেস্কো।
ভারতের সাংস্কৃতিক রাজধানী কলকাতায় যেমন জাকজমের সাথে উজ্জাপিত হয় দূর্গা পূজা তেমনি বাংলাদেশেও হিন্দুদের ঘরে ঘরে উজ্জাপিত হয় এই উৎসব। দুর্গাপুজার সময় কলকাতা নগরীর চেহারা যেন পাল্টে যায়। উৎসবে মেতে ওঠে পুরো কলকাতা। অবশ্য বাংলাদেশের কিছু প্রতিমাও বিশ্বের নজর কাড়ে। গত কয়েক বছর থেকে কলকাতার রেড রোডে হচ্ছে হচ্ছে দুর্গাপুজা কার্নিভাল।
আরো দেখুনঃ কুম্ভমেলা কে বিশ্বের সবচেয়ে বড় শান্তিপূর্ণ মানব সমাবেশ ঘোষণা করলো ইউনেস্কো ।
ভারত থেকে ইউনেস্কোর অবিশ্বাস্য সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য তালিকাভুক্ত ১৩টি উৎসব হলো :
১. বেদ মন্ত্র পাঠ - ২০০৮ সালে স্বীকৃত
২. রামলীলা - ২০০৮ সালে স্বীকৃত
৩. কুটিয়াত্তাম সংস্কৃতি থিয়েটার - ২০০৮ সালে স্বীকৃত
৪. রাম্মাল, গার্হওয়ালের (Garhwal) একটি ধর্মীয় উৎসব - ২০০৯ সালে স্বীকৃত
৫. মুদিয়েতটু, কেরালার একটি নাচ - ২০১০ সালে স্বীকৃত
৬. কালবেলিয়া নাচ ও গান, রাজস্থান - ২০১০ সালে স্বীকৃত
৭. ছাউ নাচ - ২০১০ সালে স্বীকৃত
৮. বৌদ্ধদের লোডাক মন্ত্র পাঠ - ২০১২ সালে স্বীকৃত
৯. সংকৃত্তন, মণিপুরের নাচ ও গান - ২০১৩ সালে স্বীকৃত
১০. পাঞ্জাবের তামা ও পিতলের কারুশিল্প - ২০১৪ সালে স্বীকৃত
১১. যোগ ব্যায়াম - ২০১৬ সালে স্বীকৃত
১২. নওরোজ - ২০১৬ সালে স্বীকৃত
১৩. কুম্ভমেলা - ২০১৭ সালে স্বীকৃত
এবং দুর্গাপুজা - ২০২০ সালের লিস্টে স্বীকৃত হবে।
প্রতিবেদনটি করা হয়েছে হিন্দুস্থান টাইমস অনুযায়ী।
Photo:Tourism News Live |
ভারতের সাংস্কৃতিক রাজধানী কলকাতায় যেমন জাকজমের সাথে উজ্জাপিত হয় দূর্গা পূজা তেমনি বাংলাদেশেও হিন্দুদের ঘরে ঘরে উজ্জাপিত হয় এই উৎসব। দুর্গাপুজার সময় কলকাতা নগরীর চেহারা যেন পাল্টে যায়। উৎসবে মেতে ওঠে পুরো কলকাতা। অবশ্য বাংলাদেশের কিছু প্রতিমাও বিশ্বের নজর কাড়ে। গত কয়েক বছর থেকে কলকাতার রেড রোডে হচ্ছে হচ্ছে দুর্গাপুজা কার্নিভাল।
আরো দেখুনঃ কুম্ভমেলা কে বিশ্বের সবচেয়ে বড় শান্তিপূর্ণ মানব সমাবেশ ঘোষণা করলো ইউনেস্কো ।
ভারত থেকে ইউনেস্কোর অবিশ্বাস্য সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য তালিকাভুক্ত ১৩টি উৎসব হলো :
১. বেদ মন্ত্র পাঠ - ২০০৮ সালে স্বীকৃত
২. রামলীলা - ২০০৮ সালে স্বীকৃত
৩. কুটিয়াত্তাম সংস্কৃতি থিয়েটার - ২০০৮ সালে স্বীকৃত
৪. রাম্মাল, গার্হওয়ালের (Garhwal) একটি ধর্মীয় উৎসব - ২০০৯ সালে স্বীকৃত
৫. মুদিয়েতটু, কেরালার একটি নাচ - ২০১০ সালে স্বীকৃত
৬. কালবেলিয়া নাচ ও গান, রাজস্থান - ২০১০ সালে স্বীকৃত
৭. ছাউ নাচ - ২০১০ সালে স্বীকৃত
৮. বৌদ্ধদের লোডাক মন্ত্র পাঠ - ২০১২ সালে স্বীকৃত
৯. সংকৃত্তন, মণিপুরের নাচ ও গান - ২০১৩ সালে স্বীকৃত
১০. পাঞ্জাবের তামা ও পিতলের কারুশিল্প - ২০১৪ সালে স্বীকৃত
১১. যোগ ব্যায়াম - ২০১৬ সালে স্বীকৃত
১২. নওরোজ - ২০১৬ সালে স্বীকৃত
১৩. কুম্ভমেলা - ২০১৭ সালে স্বীকৃত
এবং দুর্গাপুজা - ২০২০ সালের লিস্টে স্বীকৃত হবে।
প্রতিবেদনটি করা হয়েছে হিন্দুস্থান টাইমস অনুযায়ী।
Wow ! Great! Joy Ma Durga.
ReplyDeleteবিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠায় এগিয়ে চলেছে হিন্দুরা। বাঙালির হাজার বছরের ঐতিহ্য আজ স্বীকৃত হলো। আজ একটি গর্বের দিন।
ReplyDelete