
আরো দেখুন : বাংলাদেশে হিন্দুদের উপর হামলার বিচার হয়না কেন ?
সবার সমান অধিকারের উদ্দেশ্যে দেশ স্বাধীন হলেও মুজিব সরকার ১৯৭২ সালে রমনা কালী মন্দিরের যে শেষ ছোট্ট বিল্ডিংটি ছিল তা বুলডোজার দিয়ে গুড়িয়ে দেয় এবং এই মন্দিরের জায়গা শেখ সাহেব ঢাকা ক্লাবের নিকট হস্তান্তর করেন।
![]() |
Photo Courtesy: Wikipedia |
[রামু, উখিয়া ও পটিয়ায় বৌদ্ধ বসতিতে হামলা অগ্নিসংযোগ ]
ফলে বাংলাদেশের হিন্দুরা শুধু মন্দির হারালো না, হারালো মন্দিরের জায়গাটিও যেখানে তারা হাজার বছর ধরে পূজা-অর্চনা করে আসছিলো। (রেফ: দৈনিক বাংলা, ডিসেম্বর ২৭, ১৯৭২) আওয়ামী সরকার এখানে কোন ধরণের পূজা করা সম্পুর্ন্ন নিষিদ্ধ করে। এই মন্দিরের বিশাল জায়গায় গড়ে তোলা হয় ঢাকা ক্লাব ও রমনা পার্ক। আজকের রমনা পার্ক মূলত রমনা কালী মন্দিরের অরিজিনাল স্পট। ১৯৭১ থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত এই মন্দিরে কোন পূজা হয়নি। কিন্তু হিন্দুদের আন্দোলন থেকে থাকেনি।
আরো দেখুনঃ হিন্দু নির্যাতনে আওয়ামীলীগের লাভ-ক্ষতির হিসাব এবং হিন্দুদের করণীয়
আরো দেখুনঃ আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের তাণ্ডবে চার জেলায় সংখ্যালঘুদের বাড়িতে হামলা, আগুন, লুট
২০০৬ সালে #বিএনপি সরকার প্রধান #বেগমখালেদাজিয়া মন্দিরটি পুনঃনির্মাণের ঘোষণা দেন। কিন্তু হিন্দুরা তাতে সন্তুষ্ট হতে পারেনি। কারণ মন্দিরটি মূল ফটক হতে সরিয়ে পাশ্বর্তী সৌরওয়ার্দী উদ্যানে নেয়া হয়। তার পর থেকে মন্দিরটি সরওয়ার্দী উদ্যানে আংশিকভাবে পুনঃনির্মাণ করা হয় এবং এখানে নিয়মিত পূজা হচ্ছে।
আরো দেখুনঃ রসরাজ স্কুলেই যায়নি তার পক্ষে এ কাজ সম্ভব নয়
আরো দেখুনঃ নাসিরনগরে হিন্দুদের উপর হামলায় লীগের মন্ত্রী জড়িত
আরো দেখুনঃ ফেসবুকে কথিত স্ট্যাটাস দেওয়া টিটু রায় ‘নিরক্ষর’, এলাকায় নেই ৭ বছর
So Sad!
ReplyDeleteওটাও ছিল শত্রুসম্পত্তি
ReplyDeleteবেশ ভালো হয়েছে
ReplyDeleteThank you
Deleteবাংলাদেশে হিন্দুরা নিজেদের অধিকার কখনই বলতে পারবেনা কারন ওই দেশটা মুসলিম দেস
ReplyDeleteআপনার সুচিন্তিত মতামতের জন্য ধন্যবাদ।
Delete