মরণ রোগের জোড়া ফলায় মৃত্যুর মেঘ ঘনিয়েছিল অ্যাডামের জীবনে। ভেনেজুয়েলার বাসিন্দা। ২০০৩ সালে এইচআইভি ধরা পড়ে। চিকিৎসা শুরু হয় অ্যাডামের। ২০১২ সালে দেখা যায় রক্তের ক্যানসারে আক্রান্ত হয়েছেন অ্যাডাম। প্রাণ বাঁচাতে হাল ধরেন কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক ও চিকিৎসক। এই টিমের নেতৃত্বে ছিলেন অনাবাসী ভারতীয় গবেষক ও ভাইরাস বিশেষজ্ঞ রবীন্দ্র গুপ্ত। অ্যাডামকে এইচআইভি মুক্ত করার জন্য স্টেম-সেল থেরাপির সিদ্ধান্ত নেন গবেষক রবীন্দ্র। তবে এই অস্থিমজ্জা নিতে হত এমন এক ব্যক্তির শরীর তেকে যার জিনে এইডস বধের অস্ত্র আছে। গবেষক রবীন্দ্র জানিয়েছেন, ডোনারের শরীর থেকে অস্থিমজ্জা নিয়ে বিশেষ একধরনের স্টেম সেল বানানো হয় যা এইচআইভির সঙ্গে জমিয়ে লড়াই করে। কোষের মধ্যে ভাইরাসের প্রবেশ একেবারে বন্ধ করে দেয়। এইচআইভি শুধু নয়, ক্যানসার কোষের নখ-দাঁত ভেঙে গুঁড়িয়ে দিয়েছে এই স্টেম-সেল। বছর ঘুরতে না ঘুরতেই দেখা যায় রোগমুক্ত হতে শুরু করেছেন অ্যাডাম। মারণ ভাইরাস একটু একটু করে ধুযেমুছে সাফ হয়ে যাচ্ছে তাঁর শরীর থেকে।
কীভাবে সম্ভব হল এই পদ্ধতি ? গবেষক রবীন্দ্র গুপ্ত বলেছেন, ‘‘কিউরেটিভ ট্রিটমেন্টে জীবনের ঝুঁকি থাকত। কারণ আইএচআইভি আক্রান্ত রোগীর শরীরে ক্যানসারও হানা দিয়েছিল। হেমাটোলজিক্যাল ম্যালিগন্যান্সিতে বাঁচার সম্ভাবনা খুবই ক্ষীণ ছিল।’’ তাই জিন থেরাপিতেই চমক ঘটানো হয়।
সূত্রঃ The wall
কীভাবে সম্ভব হল এই পদ্ধতি ? গবেষক রবীন্দ্র গুপ্ত বলেছেন, ‘‘কিউরেটিভ ট্রিটমেন্টে জীবনের ঝুঁকি থাকত। কারণ আইএচআইভি আক্রান্ত রোগীর শরীরে ক্যানসারও হানা দিয়েছিল। হেমাটোলজিক্যাল ম্যালিগন্যান্সিতে বাঁচার সম্ভাবনা খুবই ক্ষীণ ছিল।’’ তাই জিন থেরাপিতেই চমক ঘটানো হয়।
সূত্রঃ The wall
No comments:
Post a Comment
পোস্টটি ভালো লাগলে কমেন্ট করুন। আপনার কোন তথ্য সংরক্ষণ বা প্রকাশ করা হবে না। আপনি Anonymous বা পরিচয় গোপন করেও কমেন্ট করতে পারেন।