দাদা, আমাদের ধর্মগ্রন্থ বেদে নাকি নবী মোহম্মদ এর আসার কথা আছে ?এক মুসলিম বন্ধু আমাকে বলেছে নবী মোহাম্মদ নাকি কল্কি অবতার ?
উত্তর:
আপনার মুসলিম বন্ধু বেদ পড়ে আপনাকে বললো, আর আপনি কি করলেন? বেদ মুসলিমদের
ধর্মগ্রন্থ নয়, তবুও ওরা বেদ পড়ে সেখানে নবী করিমকে আবিষ্কার করল, আর আপনি
সনাতন ধর্মের মানুষ হয়ে, মুসলিমদের কাছ থেকে জানছেন, বেদ এ নবীর আসার কথা
আছে, এর চেয়ে লজ্জার আর কি হতে পারে?
আসুন দেখা যাক বেদে বা পুরাণে কল্কি অবতার সম্পর্কে কি বলা আছে :
হিন্দুধর্মের একজন অবতার যিনি কলিযুগে মানব সমাজের ত্রাতা হিসেবে আবির্ভূত
হবেন। কল্কি হচ্ছেন ভগবান বিষ্ণুর সর্বশেষ রূপ। হিন্দু ধর্মশাস্ত্র পুরাণ
থেকে জানা যায় কল্কি অবতার সাদা ঘোড়ার পিঠে খোলা তরবারী হাতে আবির্ভূত
হবেন। কল্কি অবতার কলি যুগের অবসান ঘটিয়ে সত্য যুগ শুরু করবেন।
কল্কি শব্দটি সময়ের রূপকার্থে ব্যবহৃত হয়। শব্দটির উৎসমূল সংস্কৃত
শব্দে খুঁজে পাওয়া যায়, কলকা অর্থ অশুভ। বর্তমানে কল্কি শব্দের অনুবাদ
করা হয় অশুভ ধ্বংসকারী, অজ্ঞতা ধ্বংসকারী অথবা অন্ধকার দূরকারী হিসেবে।
সংস্কৃতে কল্কি শব্দের আরেকটি অর্থ সাদা ঘোড়া। বৌদ্ধ কালচক্র ঐতিহ্যে , শামবালা রাজ্যের ২৫ জন শাসকের নাম ছিলো কল্কি, কুলিকা অথবা কল্কি রাজ। বৈশাখের শুল্ক পক্ষের প্রথম ১৫ দিন ১৫ জন দেবতার পূজা করা হয়।
একেক দিন একেক দেবতার পূজা হয়। ১২ তম দিন বৈশাখী দ্বাদশী। দিনটি মাধবের(কল্কির আরেক নাম) জন্য নির্দিষ্ট। পুরাণ “অতঃপর দুইযুগের(কলিযুগ এবং সত্যযুগের) সন্ধিক্ষণে ভগবান কল্কি অবতার রুপে বিষ্ণুযশ নামক ব্যক্তির পুত্র হিসেবে জন্ম গ্রহণ করবেন। ঐ সময় পৃথিবীর প্রায় সমস্ত শাসক অধঃপতিত হয়ে লুটেরা ও ডাকাতের পর্যায়ে নেমে যাবে।”- ভাগবতপুরাণ-১/৩/২৫ এর অর্থ হল ভগবান এই কলিযুগের শেষের দিকে কল্কি অবতার হিসেবে আবির্ভুত হবেন। তিনি অসাধু লোকদের বিনাশ করে দায়িত্ব শেষ করার পর খুব কম সংখ্যক লোক বেঁচে থাকবে, যারা সৎ এবং ধার্মিক। কল্কি অবতারের পর এই পৃথিবীতে আবার সত্যযুগ শুরু হবে। সনাতন ধর্ম অনুযায়ী কলি যুগের সময়কাল হল ৪,৩২,০০০ বছর, যা পন্ডিতদের গবেষণা অনুযায়ী খৃষ্টপূর্ব ৩,১০২ সাল থেকে শুরু হয়েছে। এখন কেবল ৫,০০০ বছর চলছে। সেই হিসাব অনুযায়ী, কল্কি অবতারের জন্ম গ্রহণ করতে এখনও অনেক দেরি| আবার পন্ডিত শ্রী যুক্তেশ্বর গিরি দাবি করেন যে, এই দীর্ঘ ৪,৩২,০০০ বছর সময়ের মাঝেও অনেক ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র সময়কালের চক্র বিদ্যমান রয়েছে| বেদ এর কোথাও নবী করিমের আসার কথা নাই, অবতার তত্ত্বের কথাও সরাসরিভাবে তেমন বলা নাই, আংশিক ভাবে, নৃসিংহ, বরাহ অবতারের কথা বলা হয়েছে, অবতারের আসার কথা আছে, স্মৃতিশাস্ত্রে, গীতাতেও ভগবান পৃথিবীতে অবতীর্ণ হোন তা শ্রীকৃষ্ণ উল্লেখ করেছেন, স্মৃতিশাস্ত্রের মধ্য ভাগবতপুরাণ, গড়ুরপুরান এবং হরিবংশ পুরানে ভগবান যে যে অবতারে আসবেন তার লিষ্ট দেওয়া আছে, শাস্ত্রে ২৪জন অবতারের নাম, কোথায় আসবেন, তার বাবা ও মায়ের নাম কি, সব দেওয়া আছে। নবী মোহম্মদ কে কল্কির অবতার বলা সবচেয়ে হাস্যকর একটা কথা, কেননা ভাগবতপুরাণ ও হরিবংশ অনুযায়ী কল্কিদেব হবেন শিবের উপাসক, এবং তিনি পৃথিবীতে পাপীদের বিনাশ করে সত্যের স্থাপনা করে পৃথিবীর বুকে সত্যযুগের সূচনা করবেন। এখন নবী মোহম্মদ এর জীবনী পড়ে দেখেন, তিনি কি শিবের উপাসক ছিলেন? তিনি বেদ এর পুনরায় স্থাপন করেছেন নাকি নতুন ধর্মগ্রন্থ দিয়েছেন? তিনি কি সত্যযুগের স্থাপনা করেছেন, নাকি আমরা এখনও কলিযুগেই আছি ? তিনি পৃথিবীতে এসেছিলেন মাত্র ১৫০০ বছর আগে। আর আমরা এখনো কলিযুগে আছি। সত্যযুগ এখনো অনেক দূরের পথ! আগে নিজে জানুন, নয়ত এসব তথ্য সন্ত্রাসের কবলে পড়ে, কানমন্ত্রে দীক্ষা নিতে নিতে আপনি নিজেই হয়ত ধর্মান্তরিত হতে পারেন। তাই নিজে বেদ, উপনিষদ, গীতা, শ্রীচন্ডী পড়েন। নিজেই বেদ প্রচার করেন, মুসলিমরা কেন বেদ প্রচার করছে, কি ব্যাখ্যা দিয়ে পালন করছে, বুঝতে পারবেন! জয় শ্রীরাম!
সংস্কৃতে কল্কি শব্দের আরেকটি অর্থ সাদা ঘোড়া। বৌদ্ধ কালচক্র ঐতিহ্যে , শামবালা রাজ্যের ২৫ জন শাসকের নাম ছিলো কল্কি, কুলিকা অথবা কল্কি রাজ। বৈশাখের শুল্ক পক্ষের প্রথম ১৫ দিন ১৫ জন দেবতার পূজা করা হয়।
একেক দিন একেক দেবতার পূজা হয়। ১২ তম দিন বৈশাখী দ্বাদশী। দিনটি মাধবের(কল্কির আরেক নাম) জন্য নির্দিষ্ট। পুরাণ “অতঃপর দুইযুগের(কলিযুগ এবং সত্যযুগের) সন্ধিক্ষণে ভগবান কল্কি অবতার রুপে বিষ্ণুযশ নামক ব্যক্তির পুত্র হিসেবে জন্ম গ্রহণ করবেন। ঐ সময় পৃথিবীর প্রায় সমস্ত শাসক অধঃপতিত হয়ে লুটেরা ও ডাকাতের পর্যায়ে নেমে যাবে।”- ভাগবতপুরাণ-১/৩/২৫ এর অর্থ হল ভগবান এই কলিযুগের শেষের দিকে কল্কি অবতার হিসেবে আবির্ভুত হবেন। তিনি অসাধু লোকদের বিনাশ করে দায়িত্ব শেষ করার পর খুব কম সংখ্যক লোক বেঁচে থাকবে, যারা সৎ এবং ধার্মিক। কল্কি অবতারের পর এই পৃথিবীতে আবার সত্যযুগ শুরু হবে। সনাতন ধর্ম অনুযায়ী কলি যুগের সময়কাল হল ৪,৩২,০০০ বছর, যা পন্ডিতদের গবেষণা অনুযায়ী খৃষ্টপূর্ব ৩,১০২ সাল থেকে শুরু হয়েছে। এখন কেবল ৫,০০০ বছর চলছে। সেই হিসাব অনুযায়ী, কল্কি অবতারের জন্ম গ্রহণ করতে এখনও অনেক দেরি| আবার পন্ডিত শ্রী যুক্তেশ্বর গিরি দাবি করেন যে, এই দীর্ঘ ৪,৩২,০০০ বছর সময়ের মাঝেও অনেক ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র সময়কালের চক্র বিদ্যমান রয়েছে| বেদ এর কোথাও নবী করিমের আসার কথা নাই, অবতার তত্ত্বের কথাও সরাসরিভাবে তেমন বলা নাই, আংশিক ভাবে, নৃসিংহ, বরাহ অবতারের কথা বলা হয়েছে, অবতারের আসার কথা আছে, স্মৃতিশাস্ত্রে, গীতাতেও ভগবান পৃথিবীতে অবতীর্ণ হোন তা শ্রীকৃষ্ণ উল্লেখ করেছেন, স্মৃতিশাস্ত্রের মধ্য ভাগবতপুরাণ, গড়ুরপুরান এবং হরিবংশ পুরানে ভগবান যে যে অবতারে আসবেন তার লিষ্ট দেওয়া আছে, শাস্ত্রে ২৪জন অবতারের নাম, কোথায় আসবেন, তার বাবা ও মায়ের নাম কি, সব দেওয়া আছে। নবী মোহম্মদ কে কল্কির অবতার বলা সবচেয়ে হাস্যকর একটা কথা, কেননা ভাগবতপুরাণ ও হরিবংশ অনুযায়ী কল্কিদেব হবেন শিবের উপাসক, এবং তিনি পৃথিবীতে পাপীদের বিনাশ করে সত্যের স্থাপনা করে পৃথিবীর বুকে সত্যযুগের সূচনা করবেন। এখন নবী মোহম্মদ এর জীবনী পড়ে দেখেন, তিনি কি শিবের উপাসক ছিলেন? তিনি বেদ এর পুনরায় স্থাপন করেছেন নাকি নতুন ধর্মগ্রন্থ দিয়েছেন? তিনি কি সত্যযুগের স্থাপনা করেছেন, নাকি আমরা এখনও কলিযুগেই আছি ? তিনি পৃথিবীতে এসেছিলেন মাত্র ১৫০০ বছর আগে। আর আমরা এখনো কলিযুগে আছি। সত্যযুগ এখনো অনেক দূরের পথ! আগে নিজে জানুন, নয়ত এসব তথ্য সন্ত্রাসের কবলে পড়ে, কানমন্ত্রে দীক্ষা নিতে নিতে আপনি নিজেই হয়ত ধর্মান্তরিত হতে পারেন। তাই নিজে বেদ, উপনিষদ, গীতা, শ্রীচন্ডী পড়েন। নিজেই বেদ প্রচার করেন, মুসলিমরা কেন বেদ প্রচার করছে, কি ব্যাখ্যা দিয়ে পালন করছে, বুঝতে পারবেন! জয় শ্রীরাম!
শালা শুয়োরের বাচ্চা তোর মাকে চুদি তেরো বার আর তোর বউ কে চুদি তেইশ বার আর তোর বোনকে চুদি তেতাল্লিশ বার
ReplyDelete