মায়াপুর নামটির সঙ্গে আমরা কমবেশি সকলেই পরিচিত। নদীয়া জেলার নবদ্বীপে; গঙ্গা ও জলঙ্গি নদীর সংগমস্থলের অবস্থিত এই মায়াপুর। কলকাতা থেকে মাত্র ১৩০ কিমি দূরে। বিখ্যাত ইস্কন মন্দিরের জন্য; বিখ্যাত পবিত্র মায়াপুরে প্রতি বছর কয়েক লাখ দর্শনার্থী আসেন। আসুন; জেনে নেওয়া যাক এই মায়াপুর ভ্রমণের খুঁটিনাটি। কিভাবে যাবেন; কোথায় থাকবেন; কি কি দেখবেন?
কিভাবে যাবেন:
কলকাতা থেকে ট্রেনে: হাওড়া বা শিয়ালদহ থেকে কাটোয়া লোকাল ধরে নবদ্বীপের আগের স্টেশন; বিষ্ণুপ্রিয়া হল্টে নেমে যেতে হবে। তবে বিষ্ণুপ্রিয়া হল্টে সব ট্রেন দাঁড়ায় না; সেক্ষেত্রে নবদ্বীপ স্টেশনে নেমে লঞ্চঘাট আসতে হবে। এরপর লঞ্চে ৩ টাকার টিকিটে; ২৫-৩০ মিনিটে মায়াপুরের হুলোর ঘাটে পৌঁছে যাবেন। সেখান থেকে; ১০ টাকায় টোটোয় বা পায়ে হেঁটে মায়াপুরের ইস্কন মন্দির। শিয়ালদহ থেকে কৃষ্ণনগর লোকালে কৃষ্ণনগরে নেমেও যাওয়া যায়। মায়াপুরে গাড়ি নিয়ে গেলে; ২৪ ঘণ্টা গাড়ি পার্কিং এর জন্য ১০০ টাকা নেয়। পার্কিং করার নির্দিষ্ট জায়গা আছে। মূল মন্দিরের সামনে গাড়ি আসেনা।
কলকাতা থেকে মায়াপুরে আসবার আর একটি সুবিধাজনক উপায় হল; কলকাতাস্থিত মায়াপুরের অফিস থেকে ছাড়া AC বাসে আসা। একই দিনে এসে সেই বাসেই ফেরা যায় অথবা একদিন থেকে পরদিনও ফেরা যায়। অনলাইনে বাস বুকিং করতে পারবেন এখানে: অনলাইনে বাস বুকিং
কি কি দেখবেন:
মায়াপুরের নির্মীয়মান সুবিশাল মন্দিরটি বর্তমানে এখানকার প্রধান আকর্ষণ। এর নির্মানকাজ ২০২২ সাল নাগাদ সম্পূর্ণ হওয়ার কথা।এটা পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ধর্মীয় কমপ্লেক্স। ইস্কন কমপ্লেক্সের প্রবেশের পরই বাম দিকে দেখতে পাবেন অষ্টপ্রহর নাম কীর্তনের খড়ের ছাউনি দেওয়া ভজনকুটির। চাইলে এখানে বসে অনেক দেশি; বিদেশি ভক্তদের কৃষ্ণ নামকীর্তন শুনতে পারবেন। এরপর ইস্কনের চন্দ্রোদয় মন্দির; শ্রী শ্রী প্রভুপাদের সমাধি মন্দির; গোশালা ইত্যাদি দেখতে পারেন। এই সমস্ত জায়গাগুলি দেখার জন্য গদা ভবনের সামনে ব্যাটারি চালিত টোটো পাওয়া যায়। সবটা ঘুরে দেখাতে ১৫০ টাকা নেয়। পায়ে হেঁটে ঘুরে দেখলেও সময় বেশি লাগে না।
থাকার ব্যবস্থা:
মায়াপুরে থাকবার জন্য সবচেয়ে ভাল জায়গা তাঁদের নিজস্ব গেস্টহাউসগুলি। চারটে গেস্টহাউস আছে যেগুলি অনলাইনে বুক করতে পারবেন এখানে: গেস্টহাউস অনলাইনে বুক করতে লিংক করুন।
গেস্টহাউসগুলির নাম শঙ্খভবন; বংশীভবন; ঈশোদ্যানভবন ও গদাভবন। বিভিন্ন মানের ও দামের (৭০০-৪০০০ টাকা) ঘর আছে। এর মধ্যে মন্দিরের সবচেয়ে কাছে আছে শঙ্খভবন। এর বারান্দা থেকে সন্ধ্যারতিও দেখা যায়। মন্দির থেকে ৫-৭ মিনিটের হাঁটাপথের দূরত্বে ঈশোদ্যান ভবন ও গদাভবন এবং বংশীভবন। এছাড়া নিউ নামহট্ট ভবন নামে (কার পার্কিং গেট দিয়ে ঢুকে ২ য় বিল্ডিং) একটা ভবন আছে; ওখানে ৪০০-৫০০ টাকায় ঘর পেয়ে যাবেন। এর বুকিং নামহট্ট ভবনের গ্রাউন্ড ফ্লোরে রিসেপশনে হয়। নামহট্ট ভবনের কন্টাক্ট নাম্বার ০৩৪৭২-২৪৫৩০৫।
গীতা ভবন নামে আরেকটি ভবনে থাকতে হলে; সকাল ১০টা থেকে বিকেল চারটের মধ্যে ০৩৪৭২-২৪৫৩৭০ নাম্বারে ফোন করে বুক করতে পারবেন ঘর খালি থাকলে। এছাড়াও স্বল্প ব্যায়ে চৈতন্যভবনে ও নিত্যানন্দ কুটিরে থাকতে পারেন। ইস্কন কমপ্লেক্সের বাইরে কিছু হোটেল থাকলেও সেগুলি পরিবার নিয়ে থাকার অযোগ্য।
খাওয়ার ব্যবস্থাঃ
খাওয়ার জন্য গদাভবনের নিচতলায় সুবিশাল ক্যান্টিন আছে। সেখানে ফ্লোরে বসে খাওয়ার ব্যাবস্থা ৫০ টাকার কুপনে। বয়স্ক মানুষজনদের জন্য চেয়ার-টেবিলে বসে খাওয়ার ব্যবস্থাও আছে। ৭০ টাকার কুপনে পাশের অন্য একটি ক্যাফেটেরিয়ায় সবার জন্য চেয়ার-টেবিলে বসে খাওয়ার ব্যাবস্থা। সেক্ষেত্রে খাওয়ার পদও ভিন্ন।
গীতা ভবন ও নামহট্ট ভবনেও স্বল্পমূল্যের কুপনের বিনিময়ে ভোগপ্রসাদ পাওয়া যায়। মন্দিরের মূল গেটে প্রবেশ করেই ডানদিকে দু-তিনটে কাউন্টারে কূপন পাওয়া যায়। এছাড়া গদাভবনের একতলায় রিসেপশন কাউন্টারে কুপন পাওয়া যায়। মূল মন্দির ছাড়িয়ে একটু এগোলেই গোবিন্দাস রেস্তোরেন্ট দেখতে পাবেন। এখানে নির্দিষ্ট সময়ে সকালের জলখাবার থেকে রাতের খাবার পাওয়া যায়। দাম একটু বেশি হলেও খাবারের মান ভাল।
আরও কিছু দরকারি তথ্যঃ
বয়স্ক মানুষজনের হুইলচেয়ারের প্রয়োজন হলে মূল মন্দিরের বামপাশে পদ্মভবনের নিচতলার অফিসে যোগাযোগ করলে; ফেরতযোগ্য ৫০০ টাকার বিনিময়ে তা পাওয়া যাবে। ফটো-আইডেন্টিটি কার্ডের কপি জমা রাখতে হবে। হুইলচেয়ারের সংখ্যা সীমিত হওয়ায়; আগে আসলে আগে পাবেন ভিত্তিতে তা দেওয়া হয়। শঙ্খভবনে থাকলে সেই ভবনের নিজস্ব হুইলচেয়ার ব্যবহার করতে পারবেন।
মন্দিরে আরতি দেখতে আসার আগে মোবাইল ফোন; চামড়ার মানি ব্যাগ; বেল্ট ইত্যাদি ঘরে রেখে আসা ভাল। নাহলে কাউন্টারে ১০ টাকার বিনিময়ে জমা রাখতে হবে। অনলাইনে গেস্টহাউস বুক করলে আপনাকে গদাভবনের রিসেপশন থেকে বুকিং কনফার্মেশন দেখিয়ে বুকিং স্লিপ নিতে হবে। প্রত্যেকের ফটো আইডি কার্ড লাগবে। চেক ইন ও চেক আউট টাইম সকাল ৯টা। চেক ইন করার সময়েই লাঞ্চের কুপন কেটে নিলে সুবিধা হবে। প্রতিটি ভবনে লিফট আছে।
লাঞ্চের সময় শুধু ভাত ও অন্যান্য আনুষাঙ্গিক পদ এবং ডিনারে ভাত ও রুটি দুইই থাকে। খাওয়াদাওয়া সম্পূর্ণ নিরামিষ। বয়স্কদের লাইনে দাঁড়িয়ে গিয়ে খাওয়ার অসুবিধে থাকলে; কুপন দেখিয়ে ভবনে খাওয়ার নিয়ে আসা যায়। শালপাতার থালায় খাওয়ার দিয়ে অপর একটি শালপাতা দিয়ে ঢেকে দেয়। সাথে বয়স্ক কেউ গেলে একটি থালা সঙ্গে রাখলে সুবিধা হবে। ইস্কন কমপ্লেক্সের ভেতরে কোন জায়গায় চা-কফি পাওয়া যায়না। শনিবার বিকেলে মন্দির প্রাঙ্গণে খুব সুন্দর একটা শোভাযাত্রা বেরোয়; নতুন নির্মিয়মান মন্দিরের চারপাশের রাস্তা দিয়ে পরিক্রমা করে। সেই শোভাযাত্রায় দুটি হাতি; বিশালাকার বলদে টানা গাড়ি ইত্যাদি থাকে। কীর্তন ও নাচ-গান হয়।
কিভাবে যাবেন:
কলকাতা থেকে ট্রেনে: হাওড়া বা শিয়ালদহ থেকে কাটোয়া লোকাল ধরে নবদ্বীপের আগের স্টেশন; বিষ্ণুপ্রিয়া হল্টে নেমে যেতে হবে। তবে বিষ্ণুপ্রিয়া হল্টে সব ট্রেন দাঁড়ায় না; সেক্ষেত্রে নবদ্বীপ স্টেশনে নেমে লঞ্চঘাট আসতে হবে। এরপর লঞ্চে ৩ টাকার টিকিটে; ২৫-৩০ মিনিটে মায়াপুরের হুলোর ঘাটে পৌঁছে যাবেন। সেখান থেকে; ১০ টাকায় টোটোয় বা পায়ে হেঁটে মায়াপুরের ইস্কন মন্দির। শিয়ালদহ থেকে কৃষ্ণনগর লোকালে কৃষ্ণনগরে নেমেও যাওয়া যায়। মায়াপুরে গাড়ি নিয়ে গেলে; ২৪ ঘণ্টা গাড়ি পার্কিং এর জন্য ১০০ টাকা নেয়। পার্কিং করার নির্দিষ্ট জায়গা আছে। মূল মন্দিরের সামনে গাড়ি আসেনা।
কলকাতা থেকে মায়াপুরে আসবার আর একটি সুবিধাজনক উপায় হল; কলকাতাস্থিত মায়াপুরের অফিস থেকে ছাড়া AC বাসে আসা। একই দিনে এসে সেই বাসেই ফেরা যায় অথবা একদিন থেকে পরদিনও ফেরা যায়। অনলাইনে বাস বুকিং করতে পারবেন এখানে: অনলাইনে বাস বুকিং
কি কি দেখবেন:
মায়াপুরের নির্মীয়মান সুবিশাল মন্দিরটি বর্তমানে এখানকার প্রধান আকর্ষণ। এর নির্মানকাজ ২০২২ সাল নাগাদ সম্পূর্ণ হওয়ার কথা।এটা পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ধর্মীয় কমপ্লেক্স। ইস্কন কমপ্লেক্সের প্রবেশের পরই বাম দিকে দেখতে পাবেন অষ্টপ্রহর নাম কীর্তনের খড়ের ছাউনি দেওয়া ভজনকুটির। চাইলে এখানে বসে অনেক দেশি; বিদেশি ভক্তদের কৃষ্ণ নামকীর্তন শুনতে পারবেন। এরপর ইস্কনের চন্দ্রোদয় মন্দির; শ্রী শ্রী প্রভুপাদের সমাধি মন্দির; গোশালা ইত্যাদি দেখতে পারেন। এই সমস্ত জায়গাগুলি দেখার জন্য গদা ভবনের সামনে ব্যাটারি চালিত টোটো পাওয়া যায়। সবটা ঘুরে দেখাতে ১৫০ টাকা নেয়। পায়ে হেঁটে ঘুরে দেখলেও সময় বেশি লাগে না।
থাকার ব্যবস্থা:
মায়াপুরে থাকবার জন্য সবচেয়ে ভাল জায়গা তাঁদের নিজস্ব গেস্টহাউসগুলি। চারটে গেস্টহাউস আছে যেগুলি অনলাইনে বুক করতে পারবেন এখানে: গেস্টহাউস অনলাইনে বুক করতে লিংক করুন।
গেস্টহাউসগুলির নাম শঙ্খভবন; বংশীভবন; ঈশোদ্যানভবন ও গদাভবন। বিভিন্ন মানের ও দামের (৭০০-৪০০০ টাকা) ঘর আছে। এর মধ্যে মন্দিরের সবচেয়ে কাছে আছে শঙ্খভবন। এর বারান্দা থেকে সন্ধ্যারতিও দেখা যায়। মন্দির থেকে ৫-৭ মিনিটের হাঁটাপথের দূরত্বে ঈশোদ্যান ভবন ও গদাভবন এবং বংশীভবন। এছাড়া নিউ নামহট্ট ভবন নামে (কার পার্কিং গেট দিয়ে ঢুকে ২ য় বিল্ডিং) একটা ভবন আছে; ওখানে ৪০০-৫০০ টাকায় ঘর পেয়ে যাবেন। এর বুকিং নামহট্ট ভবনের গ্রাউন্ড ফ্লোরে রিসেপশনে হয়। নামহট্ট ভবনের কন্টাক্ট নাম্বার ০৩৪৭২-২৪৫৩০৫।
গীতা ভবন নামে আরেকটি ভবনে থাকতে হলে; সকাল ১০টা থেকে বিকেল চারটের মধ্যে ০৩৪৭২-২৪৫৩৭০ নাম্বারে ফোন করে বুক করতে পারবেন ঘর খালি থাকলে। এছাড়াও স্বল্প ব্যায়ে চৈতন্যভবনে ও নিত্যানন্দ কুটিরে থাকতে পারেন। ইস্কন কমপ্লেক্সের বাইরে কিছু হোটেল থাকলেও সেগুলি পরিবার নিয়ে থাকার অযোগ্য।
Facilities
খাওয়ার ব্যবস্থাঃ
খাওয়ার জন্য গদাভবনের নিচতলায় সুবিশাল ক্যান্টিন আছে। সেখানে ফ্লোরে বসে খাওয়ার ব্যাবস্থা ৫০ টাকার কুপনে। বয়স্ক মানুষজনদের জন্য চেয়ার-টেবিলে বসে খাওয়ার ব্যবস্থাও আছে। ৭০ টাকার কুপনে পাশের অন্য একটি ক্যাফেটেরিয়ায় সবার জন্য চেয়ার-টেবিলে বসে খাওয়ার ব্যাবস্থা। সেক্ষেত্রে খাওয়ার পদও ভিন্ন।
গীতা ভবন ও নামহট্ট ভবনেও স্বল্পমূল্যের কুপনের বিনিময়ে ভোগপ্রসাদ পাওয়া যায়। মন্দিরের মূল গেটে প্রবেশ করেই ডানদিকে দু-তিনটে কাউন্টারে কূপন পাওয়া যায়। এছাড়া গদাভবনের একতলায় রিসেপশন কাউন্টারে কুপন পাওয়া যায়। মূল মন্দির ছাড়িয়ে একটু এগোলেই গোবিন্দাস রেস্তোরেন্ট দেখতে পাবেন। এখানে নির্দিষ্ট সময়ে সকালের জলখাবার থেকে রাতের খাবার পাওয়া যায়। দাম একটু বেশি হলেও খাবারের মান ভাল।
আরও কিছু দরকারি তথ্যঃ
বয়স্ক মানুষজনের হুইলচেয়ারের প্রয়োজন হলে মূল মন্দিরের বামপাশে পদ্মভবনের নিচতলার অফিসে যোগাযোগ করলে; ফেরতযোগ্য ৫০০ টাকার বিনিময়ে তা পাওয়া যাবে। ফটো-আইডেন্টিটি কার্ডের কপি জমা রাখতে হবে। হুইলচেয়ারের সংখ্যা সীমিত হওয়ায়; আগে আসলে আগে পাবেন ভিত্তিতে তা দেওয়া হয়। শঙ্খভবনে থাকলে সেই ভবনের নিজস্ব হুইলচেয়ার ব্যবহার করতে পারবেন।
মন্দিরে আরতি দেখতে আসার আগে মোবাইল ফোন; চামড়ার মানি ব্যাগ; বেল্ট ইত্যাদি ঘরে রেখে আসা ভাল। নাহলে কাউন্টারে ১০ টাকার বিনিময়ে জমা রাখতে হবে। অনলাইনে গেস্টহাউস বুক করলে আপনাকে গদাভবনের রিসেপশন থেকে বুকিং কনফার্মেশন দেখিয়ে বুকিং স্লিপ নিতে হবে। প্রত্যেকের ফটো আইডি কার্ড লাগবে। চেক ইন ও চেক আউট টাইম সকাল ৯টা। চেক ইন করার সময়েই লাঞ্চের কুপন কেটে নিলে সুবিধা হবে। প্রতিটি ভবনে লিফট আছে।
লাঞ্চের সময় শুধু ভাত ও অন্যান্য আনুষাঙ্গিক পদ এবং ডিনারে ভাত ও রুটি দুইই থাকে। খাওয়াদাওয়া সম্পূর্ণ নিরামিষ। বয়স্কদের লাইনে দাঁড়িয়ে গিয়ে খাওয়ার অসুবিধে থাকলে; কুপন দেখিয়ে ভবনে খাওয়ার নিয়ে আসা যায়। শালপাতার থালায় খাওয়ার দিয়ে অপর একটি শালপাতা দিয়ে ঢেকে দেয়। সাথে বয়স্ক কেউ গেলে একটি থালা সঙ্গে রাখলে সুবিধা হবে। ইস্কন কমপ্লেক্সের ভেতরে কোন জায়গায় চা-কফি পাওয়া যায়না। শনিবার বিকেলে মন্দির প্রাঙ্গণে খুব সুন্দর একটা শোভাযাত্রা বেরোয়; নতুন নির্মিয়মান মন্দিরের চারপাশের রাস্তা দিয়ে পরিক্রমা করে। সেই শোভাযাত্রায় দুটি হাতি; বিশালাকার বলদে টানা গাড়ি ইত্যাদি থাকে। কীর্তন ও নাচ-গান হয়।
No comments:
Post a Comment
পোস্টটি ভালো লাগলে কমেন্ট করুন। আপনার কোন তথ্য সংরক্ষণ বা প্রকাশ করা হবে না। আপনি Anonymous বা পরিচয় গোপন করেও কমেন্ট করতে পারেন।