বামপন্থা একসময় খুব জনপ্রিয় হলেও আজ তারা তাদের লাইন হতে বিচ্যুত হয়েছে। তাই বাংলাদেশ এবং ভারত হতে তাদের বিদায় হতে হয়েছে। আজ বামপন্থা মানে দেশ বিরোধী, মুখোশের আড়ালে ইসলামপন্থী। এ বিষয়গুলো মানুষের বুঝতে দেরি হলেও মোটেও দেরি হয়নি বিবিসি বাংলার জরিপে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাংলা গায়ক ভুপেন হাজারিকার।ভুপেন হাজারিকার সারা জীবনে বামপন্থার সাধনা করেছিলেন যা তার প্রতিটি গানে বিপ্লবের সুরে বেজে উঠেছে। কিন্তু শেষ বয়েসে তিনি ভুল পথে পরিচালিত বামপথকে ছুড়ে ফেলে হিন্দুত্ত্বের পতাকা তোলে শামিল হয়েছিলেন। এ বিষয়ে নিচেই আরো একটু বিশদ বিশ্লেষণ করা হলো।
বামপন্থী মুসলিম আর
বামপন্থী হিন্দুদের মধ্যে পার্থক্য তুলে ধরা হলো।
বামপন্থী মুসলিম- ইসলামকে নিরব সমর্থন করে ধর্মনিরপেক্ষতার দোহাই দিয়ে।
বামপন্থী হিন্দু- হিন্দু ধর্মের বিরোধিতা করে ধর্মনিরপেক্ষতার দোহাই দিয়ে।
বামপন্থী মুসলিম- বাবরী মসজিদের জন্য দাবী জানাই, ধর্মনিরপেক্ষতার দোহাই দিয়ে।
বামপন্থী হিন্দু- রাম মন্দিরের বিরোধীতা করে, ধর্মনিরপেক্ষতার দোহাই দিয়ে।
বামপন্থী মুসলিম- এডিট করে দেব-দেবীর নোংরা ছবি সোশ্যাল মিডিয়াতে পোষ্ট করে। হিন্দু ধর্মকে অবমাননা করে। বামপন্থী হিন্দু- হিন্দুধর্মকে তো অবমাননা করে কিন্তু মুসলিমদের ইসলাম অবমাননা করার সাহস পায় না। এমনকি কেউ মুসলিমদের ধর্ম নিয়ে অবমাননা করলে সেই ব্যাক্তির বিরুদ্ধে বামপন্থী হিন্দুরা মামলা করে।
বামপন্থী মুসলিম- শুকরের মাংস খাওয়া থেকে সবসময় দূরে থাকে।
বামপন্থী হিন্দু- গরু মাংস খেতে মানুষকে উৎসাহিত করে এবং সবার সামনে গরুর মাংস খায়। বামপন্থী মুসলিম- ইয়াকুব মেমন, আফজল গুরু, বুরহান ওয়ানীদের আদর্শ হিসাবে মানে। বামপন্থী হিন্দু- ক্ষুদিরাম সহ সকল বিপ্লবীদের আতঙ্কবাদী গোষ্ঠী বলে প্রচার করে বেড়ায়।
বামপন্থী মুসলিম- অধিকাংশ বাম মুসলিম, ইসলামিক যত বুদ্ধিজীবী, প্রচারক আছে তাদের সম্মানের চোখে দেখে। বামপন্থী হিন্দু- বিদ্যাসাগর, রামমোহন, স্বামী বিবেকানন্দ থেকে শুরু করে যত হিন্দু মনীষী আছে তাদের ঘৃণার চোখে দেখে।তাদের মুর্তি ভাংগে, মুর্তিতে কালি লেপে দেয়।
বামপন্থী মুসলিম- মুসলিম আক্রান্ত হলেই প্রতিবাদ করে যেমন জুনেইদ, আখলাখ কান্ড। কিন্তু হিন্দুরা আক্রান্ত হলে নিরবতা পালন করে। বামপন্থী হিন্দু- হিন্দু আক্রান্ত হলে কোনো প্রতিবাদ করে না। কিন্তু মুসলিম আক্রান্ত হলেই প্রতিবাদে ফেটে পরে।
বামপন্থী মুসলিম- রাস্তা দখল করে নামাজ পড়লে এটা তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার। রাস্তায় হিন্দুদের কোন অনুষ্ঠান হলে যেমন- রামনবমী পদযাত্রা কে উগ্রবাদ হিসাবে দেখে।
বামপন্থী হিন্দু- রাস্তায় হিন্দুদের অনুষ্ঠান কে উগ্রবাদ হিসাবে দেখে। নামাজ পড়লে এটা তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার। বামপন্থী মুসলিম: মক্কায় হজে যায়।
বামপন্থী হিন্দু: পুজো হতে দুরে থাকে। তারা ঈশ্বরে বিশ্বাস করে না। তারা প্রকাশ্য দিবালোকে মিছিল করে রামের ছবিতে জুতাপেটা করে।
বামপন্থী হিন্দু: ভারত ভাগ করে টুকরো টুকরো করতে চায়। বামপন্থী মুসলিম: কখনো চায় না পাকিস্তান ভেংগে যাক। বামপন্থী মুসলিম- মমতার রাজ্যে হিন্দিভাষার ব্যবহার হলে, বাম মুসলিমরা বলে বাংলায় উগ্র হিন্দুত্ববাদের আগ্রাসন হচ্ছে।
বামপন্থী হিন্দু- বামহিন্দুরা তাদের সাথে সহমত পোষণ করে, কিন্তু মমতার চ্যালারা যে উর্দু ভাষার লেখা সম্বলিত ব্যানার, পোষ্টার, লিপ লেট প্রচার-প্রচারণা করে এগুলা বামহিন্দুরা চোখে দেখেও দেখে না। কারণ এদের চোখ তো খোলা আছে কিন্তু বুদ্ধির গোড়ায় তালা দিয়ে রেখেছে।
বামপন্থী মুসলিম- যোগী আদিত্য নাথের বক্তব্যে- উগ্রবাদ, সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষ, বিতর্কিত মন্তব্য খুজে পায়। কিন্তু আসাদ উদ্দিন ওয়েসি বক্তব্যে কোন উগ্রবাদ, সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষ, বিতর্কিত মন্তব্য খুজে পায় না।
বামপন্থী হিন্দু- আসাদ উদ্দিন ওয়েসি বক্তব্যে কোন উগ্রবাদ, সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষ, বিতর্কিত মন্তব্য খুজে পায়। কিন্তু মোদির, অমিত সাহ, আদিত্য নাথ সবার বক্তব্যে- উগ্রবাদ, সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষ, বিতর্কিত মন্তব্য খুজে পায়।
আবার বামপন্থী মুসলিম আর বামপন্থী হিন্দুদের মধ্যে যে শুধু অমিল আছে তা কিন্তু না। কিছু কিছু ক্ষেত্রে মিলও আছে। যেমন- বাম মুসলিমরা বাবরি মসজিদের দাবি কে সমর্থন করে; বাম হিন্দুরাও বাবরি মসজিদের দাবি কে সমর্থন করে। বাম মুসলিমরা কাশ্মীরের স্বাধীনতা কে সমর্থন করে, বাম হিন্দুরাও কাশ্মীরের স্বাধীনতা কে সমর্থন করে। বাম মুসলিম চীনের আগ্রাসন কে সমর্থন করে, বাম হিন্দুরাও চীনের আগ্রাসন কে সমর্থন করে। কি অদ্ভুত মিল তাই না??? এইসব উচ্চশিক্ষিত বলদ! মূরুক্ষসোদা! মালাউনের বাচ্চা! বামপন্থী হিন্দু গুলারে দেখলেই হাসি পায়। তবে অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় যে, দুনিয়াতে হিন্দুদের মত আবালের সংখ্যা খুব দ্রুত কমে যাচ্ছে, তাই জরুরি ভিত্তিতে এই বিচিত্র, অদ্ভুত জীব টাকে সংরক্ষণ করা উচিৎ। 😀😀😀
(Collected & Edited Post)
বামপন্থী মুসলিম- ইসলামকে নিরব সমর্থন করে ধর্মনিরপেক্ষতার দোহাই দিয়ে।
বামপন্থী হিন্দু- হিন্দু ধর্মের বিরোধিতা করে ধর্মনিরপেক্ষতার দোহাই দিয়ে।
বামপন্থী মুসলিম- বাবরী মসজিদের জন্য দাবী জানাই, ধর্মনিরপেক্ষতার দোহাই দিয়ে।
বামপন্থী হিন্দু- রাম মন্দিরের বিরোধীতা করে, ধর্মনিরপেক্ষতার দোহাই দিয়ে।
বামপন্থী মুসলিম- এডিট করে দেব-দেবীর নোংরা ছবি সোশ্যাল মিডিয়াতে পোষ্ট করে। হিন্দু ধর্মকে অবমাননা করে। বামপন্থী হিন্দু- হিন্দুধর্মকে তো অবমাননা করে কিন্তু মুসলিমদের ইসলাম অবমাননা করার সাহস পায় না। এমনকি কেউ মুসলিমদের ধর্ম নিয়ে অবমাননা করলে সেই ব্যাক্তির বিরুদ্ধে বামপন্থী হিন্দুরা মামলা করে।
বামপন্থী মুসলিম- শুকরের মাংস খাওয়া থেকে সবসময় দূরে থাকে।
বামপন্থী হিন্দু- গরু মাংস খেতে মানুষকে উৎসাহিত করে এবং সবার সামনে গরুর মাংস খায়। বামপন্থী মুসলিম- ইয়াকুব মেমন, আফজল গুরু, বুরহান ওয়ানীদের আদর্শ হিসাবে মানে। বামপন্থী হিন্দু- ক্ষুদিরাম সহ সকল বিপ্লবীদের আতঙ্কবাদী গোষ্ঠী বলে প্রচার করে বেড়ায়।
বামপন্থী মুসলিম- অধিকাংশ বাম মুসলিম, ইসলামিক যত বুদ্ধিজীবী, প্রচারক আছে তাদের সম্মানের চোখে দেখে। বামপন্থী হিন্দু- বিদ্যাসাগর, রামমোহন, স্বামী বিবেকানন্দ থেকে শুরু করে যত হিন্দু মনীষী আছে তাদের ঘৃণার চোখে দেখে।তাদের মুর্তি ভাংগে, মুর্তিতে কালি লেপে দেয়।
বামপন্থী মুসলিম- মুসলিম আক্রান্ত হলেই প্রতিবাদ করে যেমন জুনেইদ, আখলাখ কান্ড। কিন্তু হিন্দুরা আক্রান্ত হলে নিরবতা পালন করে। বামপন্থী হিন্দু- হিন্দু আক্রান্ত হলে কোনো প্রতিবাদ করে না। কিন্তু মুসলিম আক্রান্ত হলেই প্রতিবাদে ফেটে পরে।
বামপন্থী মুসলিম- রাস্তা দখল করে নামাজ পড়লে এটা তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার। রাস্তায় হিন্দুদের কোন অনুষ্ঠান হলে যেমন- রামনবমী পদযাত্রা কে উগ্রবাদ হিসাবে দেখে।
বামপন্থী হিন্দু- রাস্তায় হিন্দুদের অনুষ্ঠান কে উগ্রবাদ হিসাবে দেখে। নামাজ পড়লে এটা তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার। বামপন্থী মুসলিম: মক্কায় হজে যায়।
বামপন্থী হিন্দু: পুজো হতে দুরে থাকে। তারা ঈশ্বরে বিশ্বাস করে না। তারা প্রকাশ্য দিবালোকে মিছিল করে রামের ছবিতে জুতাপেটা করে।
বামপন্থী হিন্দু: ভারত ভাগ করে টুকরো টুকরো করতে চায়। বামপন্থী মুসলিম: কখনো চায় না পাকিস্তান ভেংগে যাক। বামপন্থী মুসলিম- মমতার রাজ্যে হিন্দিভাষার ব্যবহার হলে, বাম মুসলিমরা বলে বাংলায় উগ্র হিন্দুত্ববাদের আগ্রাসন হচ্ছে।
সৌদিতে হজে বাংলাদেশের দুই বাম কর্ণধর |
বামপন্থী হিন্দু- বামহিন্দুরা তাদের সাথে সহমত পোষণ করে, কিন্তু মমতার চ্যালারা যে উর্দু ভাষার লেখা সম্বলিত ব্যানার, পোষ্টার, লিপ লেট প্রচার-প্রচারণা করে এগুলা বামহিন্দুরা চোখে দেখেও দেখে না। কারণ এদের চোখ তো খোলা আছে কিন্তু বুদ্ধির গোড়ায় তালা দিয়ে রেখেছে।
বামপন্থী মুসলিম- যোগী আদিত্য নাথের বক্তব্যে- উগ্রবাদ, সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষ, বিতর্কিত মন্তব্য খুজে পায়। কিন্তু আসাদ উদ্দিন ওয়েসি বক্তব্যে কোন উগ্রবাদ, সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষ, বিতর্কিত মন্তব্য খুজে পায় না।
বামপন্থী হিন্দু- আসাদ উদ্দিন ওয়েসি বক্তব্যে কোন উগ্রবাদ, সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষ, বিতর্কিত মন্তব্য খুজে পায়। কিন্তু মোদির, অমিত সাহ, আদিত্য নাথ সবার বক্তব্যে- উগ্রবাদ, সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষ, বিতর্কিত মন্তব্য খুজে পায়।
আবার বামপন্থী মুসলিম আর বামপন্থী হিন্দুদের মধ্যে যে শুধু অমিল আছে তা কিন্তু না। কিছু কিছু ক্ষেত্রে মিলও আছে। যেমন- বাম মুসলিমরা বাবরি মসজিদের দাবি কে সমর্থন করে; বাম হিন্দুরাও বাবরি মসজিদের দাবি কে সমর্থন করে। বাম মুসলিমরা কাশ্মীরের স্বাধীনতা কে সমর্থন করে, বাম হিন্দুরাও কাশ্মীরের স্বাধীনতা কে সমর্থন করে। বাম মুসলিম চীনের আগ্রাসন কে সমর্থন করে, বাম হিন্দুরাও চীনের আগ্রাসন কে সমর্থন করে। কি অদ্ভুত মিল তাই না??? এইসব উচ্চশিক্ষিত বলদ! মূরুক্ষসোদা! মালাউনের বাচ্চা! বামপন্থী হিন্দু গুলারে দেখলেই হাসি পায়। তবে অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় যে, দুনিয়াতে হিন্দুদের মত আবালের সংখ্যা খুব দ্রুত কমে যাচ্ছে, তাই জরুরি ভিত্তিতে এই বিচিত্র, অদ্ভুত জীব টাকে সংরক্ষণ করা উচিৎ। 😀😀😀
(Collected & Edited Post)
No comments:
Post a Comment
পোস্টটি ভালো লাগলে কমেন্ট করুন। আপনার কোন তথ্য সংরক্ষণ বা প্রকাশ করা হবে না। আপনি Anonymous বা পরিচয় গোপন করেও কমেন্ট করতে পারেন।