মূলত কাজের ভিসায় ইতালিতে বসবাসরত এই অভিবাসী ইমামের একটি কুরআনীয় বিদ্যালয়ে তদন্তকারীরা গিয়েছিল। তাদের ভাষ্যমতে সেখানে যেন “সন্ত্রাসের আবহাওয়া”চলছিল। তাছাড়া তরুণ ছাত্রদের অবমাননা এবং শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করার কাজেও লিপ্ত ছিলো বল্রলে জিওর্নলে রিপোর্ট করা হয়েছে।
পাঁচ থেকে দশ বছরের শিশুদের মারধর করার ঘটনাটি ঘটে পাডুয়ার আর্সেলা জেলার বাংলাদেশি কালচারাল সেন্টারে। তদন্তকারীরা উল্লেখ করেছেন যে 23 বছর বয়সী এই শিশুটি কোনও ভুল উত্তর হিসাবে বা তাদের বিভ্রান্ত হওয়ার কারণে ধরা পড়ার সামান্য ভুলে সেই বাচ্চার বিরুদ্ধেই শারীরিক সহিংসতায় লিপ্ত হয় সেই ইমাম।
মামলার তদন্তকারী জেনারেল ইনভেস্টিগেশন অ্যান্ড স্পেশাল অপারেশনস বিভাগের (ডিআইজিওএস) এজেন্টরা নাৎসি নেতা অ্যাডল্ফ হিটলারের ফটোগ্রাফ এবং পোস্টও পেয়েছিলেন সেই ইমামের কাছে এবং প্রস্তাব দিয়েছিলেন যে তিনি ছোট বাচ্চাদেরও এন্টিসেমিটিক আইডিয়া শিখাচ্ছিলেন। ইমামের ধারনা মতে জিহাদের মর্ডান আইডিয়া যেটা তারা নবী হতে পেয়েছিলেন তার নতুন উপায় এডল্ফ হিটলার দেখিয়ে গিয়েছেন, তাই তাদের সেখান থেকে শিক্ষা নেয়া উচিত। এর জন্য এই ইমাম নিজ মেয়ের নাম ও "জিহাদ" রেখেছিলেন।
No comments:
Post a Comment
পোস্টটি ভালো লাগলে কমেন্ট করুন। আপনার কোন তথ্য সংরক্ষণ বা প্রকাশ করা হবে না। আপনি Anonymous বা পরিচয় গোপন করেও কমেন্ট করতে পারেন।