তৃণমূলের নতুন মুখ টলি সুন্দরী মিমি চক্রবর্তী। তিনি লোকসভা নির্বাচনের তৃণমূলের প্রার্থী। টলিউডের এই হট অভিনেত্রী শুরুতেই বির্তকিত। বিভিন্ন কারণে তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় বরাবরই আলোচিত।মিমি অবশ্য প্রথম থেকেই বিভিন্ন সাক্ষাৎকারে বলেছেন মানুষের কাছে গিয়ে কাজ করবেন তিনি। প্রচারসভায় গিয়ে মিমি বলেছেন, তিনি নায়িকা হলে কী হবে, মানুষের জন্য মাঠ-ঘাটে গিয়ে কাজ করবেন তিনি।
কিন্তু এসবের মধ্যেই মিমির ছবি ভাইরাল। গাড়িতে বসে গ্লাভস পরে মানুষের সঙ্গে হাত মেলাচ্ছেন তিনি।এবারে বোধ হয় সবচেয়ে ন্যাক্কারজনক কাজটি করে ফেললেন। স্বাভাবিকভাবেই বিরোধীদের রোষের মুখে পড়তে হয়েছে যাদবপুরের তৃণমূল প্রার্থী মিমিকে। আর যে গ্লোভস তিনি পড়েছেন সেটি যেনোতেনো গ্লোভস নয়। সেটি সাধারণ গ্লোভস এর চেয়ে অনেক বেশি পুরু এবং লম্বা। প্রায় হাতের কনুয়ের মাঝ বরাবর। সাধারণ মানুষ এটা খুবই খারাপ ভাবে নিয়েছে। আর সেটাই স্বাভাবিক। যে ব্যক্তি জনগণের সাথে হাত মেলাতে ঘৃণা করে সে জনগণের নেতা হবে কি করে ?
আর একধাপ এগিয়ে বিজেপি আরো বেশি সমালোচনা করেছে। সদ্য বিজেপিতে যোগ দেওয়া মেজর সুরেন্দ্র পুনিয়া লিখেছেন, ‘উনি কী রানি এলিজাবেথ, ওনাকে ছোঁয়া যাবেনা? দেশের গণতন্ত্র এই ধরনের মানুষকে সংসদে জায়গা দিতে চায় না।’ কেউ লিখেছেন, ‘এমন একটি রাজনৈতিক দলের শাসনে রয়েছি ভেবে লজ্জা হয়।’ কেউ প্রশ্ন করেছেন, ভোটাররা কী অস্পৃশ্য?
যদিও ৯৭ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলর তথা মিমির প্রচারসঙ্গী মিতালি বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছেন, মিমি প্রচারে বেরলেই মানুষ এমনভাবে তাঁর হাত ধরে টানা-হ্যাঁচড়া করে যে তাঁর হাত ক্ষত-বিক্ষত হয় গিয়েছে। তাই এই গ্লাভস পরেছেন তিনি। কিন্তু টানা-হ্যাঁচড়ার জন্য কারো হাত যদি ক্ষত-বিক্ষত হয় সেই হাতে গ্লোভস পড়লে সেটি আরো বেশী ইনফেক্টেড হওয়ার কথা। আসলে উনারা মানুষকে বোকা বানানোর চেষ্টা করছেন। মিমি চক্রবর্তী সম্ভাবত ভারতবর্ষের প্রথম রাজনীতিবিদ যিনি মানুষের সাথে গ্লোভস পরে হাত মিলাচ্ছেন। তাই সোশ্যাল মিডিয়ায় জুড়ে বিষয়টি ভাইরাল হয়েছে।
কিন্তু এসবের মধ্যেই মিমির ছবি ভাইরাল। গাড়িতে বসে গ্লাভস পরে মানুষের সঙ্গে হাত মেলাচ্ছেন তিনি।এবারে বোধ হয় সবচেয়ে ন্যাক্কারজনক কাজটি করে ফেললেন। স্বাভাবিকভাবেই বিরোধীদের রোষের মুখে পড়তে হয়েছে যাদবপুরের তৃণমূল প্রার্থী মিমিকে। আর যে গ্লোভস তিনি পড়েছেন সেটি যেনোতেনো গ্লোভস নয়। সেটি সাধারণ গ্লোভস এর চেয়ে অনেক বেশি পুরু এবং লম্বা। প্রায় হাতের কনুয়ের মাঝ বরাবর। সাধারণ মানুষ এটা খুবই খারাপ ভাবে নিয়েছে। আর সেটাই স্বাভাবিক। যে ব্যক্তি জনগণের সাথে হাত মেলাতে ঘৃণা করে সে জনগণের নেতা হবে কি করে ?
আর একধাপ এগিয়ে বিজেপি আরো বেশি সমালোচনা করেছে। সদ্য বিজেপিতে যোগ দেওয়া মেজর সুরেন্দ্র পুনিয়া লিখেছেন, ‘উনি কী রানি এলিজাবেথ, ওনাকে ছোঁয়া যাবেনা? দেশের গণতন্ত্র এই ধরনের মানুষকে সংসদে জায়গা দিতে চায় না।’ কেউ লিখেছেন, ‘এমন একটি রাজনৈতিক দলের শাসনে রয়েছি ভেবে লজ্জা হয়।’ কেউ প্রশ্ন করেছেন, ভোটাররা কী অস্পৃশ্য?
যদিও ৯৭ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলর তথা মিমির প্রচারসঙ্গী মিতালি বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছেন, মিমি প্রচারে বেরলেই মানুষ এমনভাবে তাঁর হাত ধরে টানা-হ্যাঁচড়া করে যে তাঁর হাত ক্ষত-বিক্ষত হয় গিয়েছে। তাই এই গ্লাভস পরেছেন তিনি। কিন্তু টানা-হ্যাঁচড়ার জন্য কারো হাত যদি ক্ষত-বিক্ষত হয় সেই হাতে গ্লোভস পড়লে সেটি আরো বেশী ইনফেক্টেড হওয়ার কথা। আসলে উনারা মানুষকে বোকা বানানোর চেষ্টা করছেন। মিমি চক্রবর্তী সম্ভাবত ভারতবর্ষের প্রথম রাজনীতিবিদ যিনি মানুষের সাথে গ্লোভস পরে হাত মিলাচ্ছেন। তাই সোশ্যাল মিডিয়ায় জুড়ে বিষয়টি ভাইরাল হয়েছে।
No comments:
Post a Comment
পোস্টটি ভালো লাগলে কমেন্ট করুন। আপনার কোন তথ্য সংরক্ষণ বা প্রকাশ করা হবে না। আপনি Anonymous বা পরিচয় গোপন করেও কমেন্ট করতে পারেন।