শিক্ষা আমাদের জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ। কিন্তু স্কুলে যাওয়ার অভিজ্ঞতা সবার জন্য সমান নয়। স্থান পাত্র বা কাল ভেদে এটি অনেক ভিন্ন। বিশ্বে এমন কিছু স্কুল আছে যা দেখতে অদ্ভুত বা সেসব স্কুল রীতিগুলো একেবারেই অদ্ভুত।আসুন দেখে নেয় সেই স্কুলগুলো।
১. সাইবেরিয়া : রাশিয়ার সাইবেরিয়ায় ছেলে-মেয়েরা হেলিকপ্টারে করে স্কুলে যায় ! এই অঞ্চলকে বলে আর্ক্টিক তুন্দ্রা অঞ্চল। এই অঞ্চল বছরে ৯ মাস ঘন বরফে ঢাকা থাকে। আর এই ৯ মাস স্কুল খোলা থাকে। বাকি তিন মাস গ্রীষ্মকাল। এই তিন মাস স্কুল ছুটি থাকে। এই অঞ্চলে লোকসংখ্যা খুব কম হওয়ায় স্কুলের সংখ্যা খুব কম। মানে স্কুল খুব দূরে অবস্থিত । ঘন বরফে ঢাকা থাকায় আমাদের মতো আধুনিক যান বাহনও ঐ এলাকায় নেই। তাই শীতের শুরুতেই হেলিকপ্টারে করে বাচ্চাদের স্কুলে পৌঁছে দেয়া হয়। আবার শীতের শেষে হেলিকপ্টারে করে বাচ্চারা বাসায় ফিরে আসে।
২. ইংল্যান্ড : ব্রিটেনের অধিকাংশ স্কুলে মেয়েদের মতো ছেলেদেরও স্কুলে শর্ট স্কার্ট পরা বাধ্যতামূলক।
৩. দিল্লি, ভারত : দিল্লিতে একটি স্কুল আছে যা একটি ব্রীজের নিচেই। এই স্কুলের কোন দেওয়াল বা ছাদ নেই। দিল্লি মেট্রো ব্রিজের নিচেই এই স্কুলে কয়েকশত ছাত্র-ছাত্রী পড়াশুনা করে।
৪. জার্মানি : জার্মানিতে একটি স্কুল আছে যা দেখতে অবিকল বিশাল বড় একটি বিড়ালের মতো।
৫. দক্ষিণ কোরিয়া : এই দেশে অধিকাংশ বাচ্চাদের ১৬ ঘন্টা স্কুলে থাকতে হয়। স্কুল খোলা সকাল ৮ থেকে বিকাল ৪ পর্যন্ত। কিন্তু অধিকাংশ বাচ্চারা আবার নিজের মেধা উন্নয়নের জন্য প্রাইভেট স্কুলে যায় যেটি খোলা থাকে বিকাল ৬-৯ পর্যন্ত। সো দেখা যাচ্ছে অধিকাংশ বাচ্চারা ১৬ ঘন্টা স্কুলে থাকে।
৬. নেদারল্যান্ড : এই দেশে বাচ্চারা তাদের চতুর্থ জন্মদিনে স্কুল শুরু করে। যার যে দিন চতুর্থ জন্মদিন সে সেই দিনেই জীবনের প্রথম স্কুলে যায়।
৭. টোকিও, জাপান : সুনামির পর টোকিওর বাচ্চাদের স্কুলে যাওয়া বা আসার সময় হেডগিয়ার নামে এক বিশেষ ধরণের টুপি পরা বাধ্যতামূলক। এটি খারাপ আবহাওয়া থেকে তাদের রক্ষা করে।
৮. বাংলাদেশ : বাংলাদেশের কিছু কিছু এলাকায় নিন্মভুমি বেশি হওয়ায় বেশি পরিমান বন্যা হয়। ঐসব এলাকা বোট বা নৌকার উপর স্কুল আছে।
৯. ওশানিক রিজিওন : অষ্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডের সাগর অঞ্চলে কিছু স্কুল আছে যেখানে বাচ্চাদের স্কুলে আসা বা বাড়ি যাওয়ার সময় পায়ে জুতা পড়া বাধ্যতামূলক। কিন্তু ক্লাস রুমে জুতা পড়া নিষিদ্ধ। অর্থাৎ ক্লাসে খালি পায়ে থাকতে হয়।
১০. রাশিয়া : রাশিয়াতে স্কুল শুরু হয় ছুটির দিনে। এই দেশে বছরের প্রথম স্কুল শুরু হয় ১লা সেপ্টেম্বর থেকে। মূলত ১লা সেপ্টেম্বরকে রাশিয়ায় বিদ্যা দিবস বা নলেজ ডে হিসেবে পালিত হয়। এই দিন সরকারি ছুটির দিন হলেও এটা স্কুলের প্রথম দিন। পড়াশুনার পরিবর্তে এই দিনে স্কুলে কবিতা আবৃতি, গান-বাজনা বা এইসব ধরণের অনুষ্ঠান হয়।
সংস্কৃতি বা দেশ ভেদে স্কুল সিস্টেম ভিন্ন হলেও আমাদের মূল উদ্দেশ্য শিক্ষা লাভ করা। আপনার নজরে যদি এর চেয়েও ভিন্ন কিছু পড়ে থাকে তবে কমেন্ট করে জানাতে পারেন।
১. সাইবেরিয়া : রাশিয়ার সাইবেরিয়ায় ছেলে-মেয়েরা হেলিকপ্টারে করে স্কুলে যায় ! এই অঞ্চলকে বলে আর্ক্টিক তুন্দ্রা অঞ্চল। এই অঞ্চল বছরে ৯ মাস ঘন বরফে ঢাকা থাকে। আর এই ৯ মাস স্কুল খোলা থাকে। বাকি তিন মাস গ্রীষ্মকাল। এই তিন মাস স্কুল ছুটি থাকে। এই অঞ্চলে লোকসংখ্যা খুব কম হওয়ায় স্কুলের সংখ্যা খুব কম। মানে স্কুল খুব দূরে অবস্থিত । ঘন বরফে ঢাকা থাকায় আমাদের মতো আধুনিক যান বাহনও ঐ এলাকায় নেই। তাই শীতের শুরুতেই হেলিকপ্টারে করে বাচ্চাদের স্কুলে পৌঁছে দেয়া হয়। আবার শীতের শেষে হেলিকপ্টারে করে বাচ্চারা বাসায় ফিরে আসে।
২. ইংল্যান্ড : ব্রিটেনের অধিকাংশ স্কুলে মেয়েদের মতো ছেলেদেরও স্কুলে শর্ট স্কার্ট পরা বাধ্যতামূলক।
৩. দিল্লি, ভারত : দিল্লিতে একটি স্কুল আছে যা একটি ব্রীজের নিচেই। এই স্কুলের কোন দেওয়াল বা ছাদ নেই। দিল্লি মেট্রো ব্রিজের নিচেই এই স্কুলে কয়েকশত ছাত্র-ছাত্রী পড়াশুনা করে।
৪. জার্মানি : জার্মানিতে একটি স্কুল আছে যা দেখতে অবিকল বিশাল বড় একটি বিড়ালের মতো।
৫. দক্ষিণ কোরিয়া : এই দেশে অধিকাংশ বাচ্চাদের ১৬ ঘন্টা স্কুলে থাকতে হয়। স্কুল খোলা সকাল ৮ থেকে বিকাল ৪ পর্যন্ত। কিন্তু অধিকাংশ বাচ্চারা আবার নিজের মেধা উন্নয়নের জন্য প্রাইভেট স্কুলে যায় যেটি খোলা থাকে বিকাল ৬-৯ পর্যন্ত। সো দেখা যাচ্ছে অধিকাংশ বাচ্চারা ১৬ ঘন্টা স্কুলে থাকে।
৬. নেদারল্যান্ড : এই দেশে বাচ্চারা তাদের চতুর্থ জন্মদিনে স্কুল শুরু করে। যার যে দিন চতুর্থ জন্মদিন সে সেই দিনেই জীবনের প্রথম স্কুলে যায়।
৭. টোকিও, জাপান : সুনামির পর টোকিওর বাচ্চাদের স্কুলে যাওয়া বা আসার সময় হেডগিয়ার নামে এক বিশেষ ধরণের টুপি পরা বাধ্যতামূলক। এটি খারাপ আবহাওয়া থেকে তাদের রক্ষা করে।
৮. বাংলাদেশ : বাংলাদেশের কিছু কিছু এলাকায় নিন্মভুমি বেশি হওয়ায় বেশি পরিমান বন্যা হয়। ঐসব এলাকা বোট বা নৌকার উপর স্কুল আছে।
৯. ওশানিক রিজিওন : অষ্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডের সাগর অঞ্চলে কিছু স্কুল আছে যেখানে বাচ্চাদের স্কুলে আসা বা বাড়ি যাওয়ার সময় পায়ে জুতা পড়া বাধ্যতামূলক। কিন্তু ক্লাস রুমে জুতা পড়া নিষিদ্ধ। অর্থাৎ ক্লাসে খালি পায়ে থাকতে হয়।
১০. রাশিয়া : রাশিয়াতে স্কুল শুরু হয় ছুটির দিনে। এই দেশে বছরের প্রথম স্কুল শুরু হয় ১লা সেপ্টেম্বর থেকে। মূলত ১লা সেপ্টেম্বরকে রাশিয়ায় বিদ্যা দিবস বা নলেজ ডে হিসেবে পালিত হয়। এই দিন সরকারি ছুটির দিন হলেও এটা স্কুলের প্রথম দিন। পড়াশুনার পরিবর্তে এই দিনে স্কুলে কবিতা আবৃতি, গান-বাজনা বা এইসব ধরণের অনুষ্ঠান হয়।
সংস্কৃতি বা দেশ ভেদে স্কুল সিস্টেম ভিন্ন হলেও আমাদের মূল উদ্দেশ্য শিক্ষা লাভ করা। আপনার নজরে যদি এর চেয়েও ভিন্ন কিছু পড়ে থাকে তবে কমেন্ট করে জানাতে পারেন।
No comments:
Post a Comment
পোস্টটি ভালো লাগলে কমেন্ট করুন। আপনার কোন তথ্য সংরক্ষণ বা প্রকাশ করা হবে না। আপনি Anonymous বা পরিচয় গোপন করেও কমেন্ট করতে পারেন।