দীর্ঘ দিন ধরে অষ্ট্রেলিয়ার এনিম্যাল রাইটস গ্রুপ (RSPCA and PETA ) হালাল মাংশ উৎপাদন বন্ধে আন্দোলন করে আসছিলেন। অবশেষে সেই আন্দোলন আলোর মুখ দেখতে যাচ্ছে। দেশটির প্রথম মুসলিম সিনেটর মেহরিন ফারুকী হালাল প্রক্রিয়ায় পশু জবাই করা বন্ধের জন্য সংসদে প্রস্তাব করেছেন। তিনি বলেন হালাল প্রক্রিয়ায় পশু জবাই হলো পৃথিবীর একটি বর্বরতম পদ্ধতি।
এই পদ্ধতিতে পশু জীবিত থাকতে তাকে প্রচন্ড কষ্ঠ দিয়ে হত্যা করা হয়। উল্লেখ্য অধিকাংশ উন্নত দেশে পশুকে গুলি করে মেরে তার পর প্রোসেস করা হয়।হালাল উপায় হলো পশু জীবিত থাকতে আস্তে আস্তে পুচিয়ে পুচিয়ে তার গলা কেটে ফেলা।
আরো পড়ুনঃ ঈদুল আযহার নামে বিশ্ব প্রাণী হত্যা দিবস বন্ধ করুন।
মেহরিন ফারুকী ১৯৯২ সালে পাকিস্তান থেকে বসবাসের জন্য অস্ট্রেলিয়ায় আসেন।এর পর তিনি জনগণের ভোট সিনেটর নির্বাচিত হন। মিস ফারুকী বলেন তিনি সম্পূর্ণ নিরামিষী। তিনি কোন মাংশ ভক্ষণ করেন না। তার ভাষায় পশুকে কষ্ট দিয়ে হত্যা করা কোন ধর্মীয় রীতি হতে পারে না। এই রীতির এখুনি সম্পূর্ণ বন্ধ করা দরকার। এই সিদ্ধান্তে অধিকাংশ অস্ট্রেলিয়ান খুশি হলেও মুসলমানরা অসন্তোষ থাকাটা স্বাভাবিক। মুসলমানরা হালাল উপায়ে পশু কাটা না হলে সেই মাংস খায় না। আর এই কারণেই অধিকাংশ মুসলমান হিন্দু বাড়িতে খেতে আপত্তি জানাই। ২০১৭ সালের জানুয়ারি মাসে বেলজিয়াম হালাল উপায়ে পশু কাটা বন্ধ ঘোষণা করে। এই আইন পাশ হলেই সবচেয়ে সমস্যায় পড়বে ইন্দোনেশিয়া। কারণ ইন্দোনেশিয়া তার ৯০% মাংশ ইম্পোর্ট করে অস্ট্রেলিয়া থেকে।আর তাদের আইন অনুসারে অস্ট্রেলিয়াকে হালাল মাংশ দিতে হতো। এই আইন পাশ হলে ইন্দোনেশিয়াকে হয় নন-হালাল মাংশ কিনতে হবে অথবা অন্য কোন দেশের আশ্রয় নিতে হবে। ডেইলি মেইল জানায় অষ্ট্রেলিয়া ধর্মীয় স্বাধীনতা আইনে এতো দিন হালাল পশু জবাইয়ের সুযোগ ছিল। কিন্তু এই নতুন আইন পাশের সঙ্গে সঙ্গে তা বন্ধ হয়ে যাবে।অস্ট্রেলিয়ার মুসলমান সিনেটর যখন হালাল পশু জবাইয়ের বিরোধিতা করছেন তখন ভারতের সময় এসেছে এ বিষয়ে চিন্তা ভাবনা করার।
আরো পড়ুনঃ ঈদুল আযহার নামে বিশ্ব প্রাণী হত্যা দিবস বন্ধ করুন।
মেহরিন ফারুকী ১৯৯২ সালে পাকিস্তান থেকে বসবাসের জন্য অস্ট্রেলিয়ায় আসেন।এর পর তিনি জনগণের ভোট সিনেটর নির্বাচিত হন। মিস ফারুকী বলেন তিনি সম্পূর্ণ নিরামিষী। তিনি কোন মাংশ ভক্ষণ করেন না। তার ভাষায় পশুকে কষ্ট দিয়ে হত্যা করা কোন ধর্মীয় রীতি হতে পারে না। এই রীতির এখুনি সম্পূর্ণ বন্ধ করা দরকার। এই সিদ্ধান্তে অধিকাংশ অস্ট্রেলিয়ান খুশি হলেও মুসলমানরা অসন্তোষ থাকাটা স্বাভাবিক। মুসলমানরা হালাল উপায়ে পশু কাটা না হলে সেই মাংস খায় না। আর এই কারণেই অধিকাংশ মুসলমান হিন্দু বাড়িতে খেতে আপত্তি জানাই। ২০১৭ সালের জানুয়ারি মাসে বেলজিয়াম হালাল উপায়ে পশু কাটা বন্ধ ঘোষণা করে। এই আইন পাশ হলেই সবচেয়ে সমস্যায় পড়বে ইন্দোনেশিয়া। কারণ ইন্দোনেশিয়া তার ৯০% মাংশ ইম্পোর্ট করে অস্ট্রেলিয়া থেকে।আর তাদের আইন অনুসারে অস্ট্রেলিয়াকে হালাল মাংশ দিতে হতো। এই আইন পাশ হলে ইন্দোনেশিয়াকে হয় নন-হালাল মাংশ কিনতে হবে অথবা অন্য কোন দেশের আশ্রয় নিতে হবে। ডেইলি মেইল জানায় অষ্ট্রেলিয়া ধর্মীয় স্বাধীনতা আইনে এতো দিন হালাল পশু জবাইয়ের সুযোগ ছিল। কিন্তু এই নতুন আইন পাশের সঙ্গে সঙ্গে তা বন্ধ হয়ে যাবে।অস্ট্রেলিয়ার মুসলমান সিনেটর যখন হালাল পশু জবাইয়ের বিরোধিতা করছেন তখন ভারতের সময় এসেছে এ বিষয়ে চিন্তা ভাবনা করার।
হিন্দু ঘরে খাওয়া হারাম। ঘুষ খাওয়া হারাম না। শূকর খাওয়া হারাম। শূকর সৃষ্টি করেছেন আল্লা। নিশ্চয় আল্লা হারামি।
ReplyDeleteআপনার সুচিন্তিত মতামতের জন্য ধন্যবাদ। নিয়মিত ব্লগ ভিসিট করুন ~ বিভিন্ন বিষয়ে আপডেটেড থাকুন।
Deleteমুসলমান মানে বিনোদন।
ReplyDeleteওদের তো সবকিছুই হারাম
ReplyDeleteআপনার সুচিন্তিত মতামতের জন্য ধন্যবাদ। নিয়মিত ব্লগ ভিসিট করুন ~ বিভিন্ন বিষয়ে আপডেটেড থাকুন।
Deleteঅবাক কথা!জবাই করলে কষ্ট দেওয়া হয়,গুলি করলে কি কষ্ট পায় না? বরং জবাই করলে স্নায়ু রগ কাটা হয়,দেহ থেকে রক্ত বেরিয়ে যায়। ফলে পশুর কষ্ট কম হয়। আমরা আমাদের মতই চলব।
ReplyDeleteআপনার সুচিন্তিত মতামতের জন্য ধন্যবাদ। নিয়মিত ব্লগ ভিসিট করুন ~ বিভিন্ন বিষয়ে আপডেটেড থাকুন।
Delete