বিবৃতি ও বিবরণঃ
১) আচাৰ্য কৃপালনীর প্রথম বিবৃতি, ২১শে অক্টোবর
(২) আচাৰ্য কৃপালনীর দ্বিতীয় বিবৃতি, ২২শে অক্টোবর
(৩) প্রতিক্রিয়াশীল শক্তিকে প্রতিহত করিবার জন্য শরৎচন্দ্রের। আবেদন, ‘২২শে অক্টোবর
(৪) গভর্ণরের রিপোর্টের প্রত্যুত্তরে শরৎচন্দ্রের বিবৃতি, ২৩শে অক্টোবর
(৫) কুমিল্লা হইতে শ্রীকামিনীকুমার দত্ত কর্তৃক ভারত গভর্ণমেন্টের স্বরাষ্ট্র বিভাগের নিকট প্রেরিত দীর্ঘ বিবরণ, ২৩শে অক্টোবর
(৬) আচাৰ্য কৃপালনীর তৃতীয় বিবৃতি ও তাহার ভ্রমণপঞ্জী, ২৭শে অক্টোবর
(৭) মুসলীম লীগ পক্ষীয় শ্ৰীযোগেন্দ্র নাথ মণ্ডলের অভিমত, ২৯শে অক্টোবর
(৮) দিল্লীর সাংবাদিক বৈঠকে আচাৰ্য কৃপালনীর বিবৃতি, ৩০শে অক্টোবর
(৯) গভর্ণরের নিকট শ্ৰীযুক্তা লীলা রায়ের খোল চিঠি, ৩১শে অক্টোবর
(১০) মুসলীম লীগের প্রত্যুত্তরে আচার্য কৃপালনীর বিবৃতি, ৩রা নভেম্বর
(১১) দমদম বিমানঘাঁটিতে পণ্ডিত জওহরলালের মন্তব্য, ৩রা নভেম্বর
(১২) মিস মুরিয়েল লিষ্টারের বিবৃতি, ৮ই নভেম্বর
(১৩) শ্ৰীমতী সুচেতা কৃপালনীর বিবৃতি ও পণ্ডিত হৃদয়নাথ কুঞ্জরুর বিবৃতি, ১০ই নভেম্বর
(১৪) শ্ৰীমতী রেণুকা রায়ের বিবৃতি, ১৩ই নভেম্বর
(১৫) কেন্দ্রীয় আইন সভায় পণ্ডিত জওহরলালের বিবৃতি, ১৫ই নভেম্বর
(১৬) বঙ্গীয় ব্যবস্থা পরিষদের সদস্য শ্ৰীযোগেন্দ্র চন্দ্র দাসের বিবৃতি, ১৬ই নভেম্বর
(১৭) শ্ৰীমতী সুচেতা কৃপালনীর দুইটি বিবৃতি, ১৭ই ও ১৮ই নভেম্বর [বিবৃতিগুলির সহিত প্রদত্ত তারিখ “হিন্দুস্থান ষ্ট্যান্ডার্ড” পত্রিকার (কলিকাতা সংস্করণ) কয়েকটি বিবৃতি পরিশিষ্টে উদ্ধত হইল।]
(১) “গ্রাম হইতে মিলিটারী চলিয়া যাইবার সঙ্গে সঙ্গেই নারী অপহরণ আরম্ভ হইয়া যায় ; কয়েকদিন এইভাবে থাকিবার পর পুনরায় মিলিটারী আসিলে ইহাদিগকে স্বগৃহে রাখিয়া যাওয়া হয়।”
(২) উপদ্রবের মূল কারণ বিশ্লেষণ করিয়া তিনি বলেন, প্রথমে শান্তিকমিটি গঠন করিয়া লোকের মনে একটা ভ্রান্ত নিরাপত্তার ভাব সৃষ্টি করা হয়। এই সকল কমিটি মুসলীম লীগের নামে চাঁদা আদায় করে। চাঁদা দিয়া লোকে যখন আপনাদিগকে নিশ্চিন্ত ও নিরাপদ মনে করিয়াছে ঠিক সেই সময় অকস্মাৎ আক্রমণ ঘটিয়াছে।
(৩) নারীনিগ্রহ সম্বন্ধে শ্ৰীযুক্তা রায় বলেন, “নারীহরণ ও নারীধর্ষণের বহু ঘটনার সংবাদ আশ্রয়প্রার্থী শিবিরে পৌঁছিয়াছিল। সাক্ষ্যপ্রমাণ পরীক্ষা করিয়া তিনি বুঝিতে পারেন, ইহাদের অধিকাংশই হিন্দুসমাজের তপশীল ও নিম্নশ্রেণীভুক্ত। অবশ্য কতকগুলি ক্ষেত্রে ব্রাহ্মণ ও অন্যান্য বিশিষ্ট পরিবারের নারীরাও এইভাবে নিগৃহীত হইয়াছেন এবং প্রথম আক্রমণ তাহাদের উপরেই পডিয়াছে। ১১/১২ বৎসরের বালিকা হইতে ৪৫ বৎসরের প্রৌঢ়া পর্যন্ত কেহই এই নিগ্রহ হইতে অব্যাহতি পায় নাই।”
No comments:
Post a Comment
পোস্টটি ভালো লাগলে কমেন্ট করুন। আপনার কোন তথ্য সংরক্ষণ বা প্রকাশ করা হবে না। আপনি Anonymous বা পরিচয় গোপন করেও কমেন্ট করতে পারেন।