জানা গিয়েছে, পাক সরকারের তরফে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু তা পাত্তা দেননি তিনি। এই পরিস্থিতির মধ্যেই নিজের বাড়িতে ইফতার পার্টির আয়োজন করেছিলেন আসাদ। যার ফলে বাড়িতে বিপুল জমায়েত হয়েছিল। পরবর্তী সময়ে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। ভাইরাসের লক্ষণ প্রবল হওয়ায় তার পরীক্ষা করা হয়, শেষে তার শরীরে করোনাভাইরাসের হদিশ মেলে।
সংক্রমণ ঘটার পরেই তার পরিবারের সদস্যদের ও করোনা পরীক্ষা করা হয়। জানা গিয়েছে, তার ছেলে এবং মেয়ের শরীরেও ভাইরাস মিলেছে! বিশ্বের তাব রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। ইংল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন থেকে শুরু করে, রাশিয়ার প্রধানমন্ত্রী মিথাইল মিশুস্টিন, সকলেই আক্রান্ত হয়েছেন করোনায়। যদিও তারা এইভাবে নিয়মকে বুড়ো আঙ্গুল দেখাননি।
No comments:
Post a Comment
পোস্টটি ভালো লাগলে কমেন্ট করুন। আপনার কোন তথ্য সংরক্ষণ বা প্রকাশ করা হবে না। আপনি Anonymous বা পরিচয় গোপন করেও কমেন্ট করতে পারেন।