টুইটারে দেওয়া এক পোস্টে নিজের পরিকল্পনা তুলে ধরেছেন গির্ট উইল্ডার্স। এতে মহানবী (সা.)-কে নিয়ে আঁকা ব্যঙ্গচিত্র পাঠানোর আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। টুইটে তিনি লিখেছেন, সহিংসতা ও ইসলামি ফতোয়ার বিরুদ্ধে বাকস্বাধীনতাকে অবশ্যই জয়ী হতে হবে। মুসলিম বিশ্বের নিরব ভূমিকায় অনেকেই অবাক হয়েছেন,তাদের মতে মুসলিম রা এখন ভারত ও হিন্দুত্ববাদ নিয়ে ব্যাস্ত!!
আগের দফায় এ ধরনের প্রতিযোগিতা আয়োজনের ঘোষণা দেওয়ার পর তাকে হত্যা পরিকল্পনার অভিযোগে এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করে পুলিশ। পরে ২০১৮ সালের আগস্টে তিনি ওই প্রতিযোগিতা বাতিল করেন গার্ট উইল্ডার্স। সে সময় তার ওই ঘোষণার বিরুদ্ধে মুসলিম বিশ্বে তীব্র প্রতিবাদ হয়।
১৯৬৩ সালের ৬ই সেপ্টেম্বর, নেদারল্যান্ডের লিমবার্গ প্রদেশের ভেনলো শহরে গির্ট উইল্ডার্সের জন্ম। তার বাবা ডাচ হলেও মায়ের জন্মস্থল ঔপনিবেশিক ইন্দোনেশিয়া। ডাচ ‘ম্যাভো অ্যান্ড হ্যাভো স্কুল’ এ প্রাথমিক পড়াশোনা শেষ করেন তিনি। এরপর ডাচ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের আওতায় আইনের উপর বেশ কতগুলো কোর্স করেন গির্ট উইল্ডার্স। অস্ট্রেলিয়ায় যাওয়ার ব্যাপক ইচ্ছা থাকলেও পরবর্তীতে কাজ ও পড়াশোনার জন্য ইসরায়েলে যেতে হয় তাকে। এরপর সেখানে পশ্চিম তীর এলাকায় বহুদিন থাকার পর, অর্থ সংগ্রহ করে আরব বিশ্বে ভ্রমণ করেন তিনি। এতে মধ্যপ্রাচ্যের প্রতি ইসরায়েলের মনোভাব সন্ত্রাস বিরোধী অভিযানকেও সমর্থন জানান উইল্ডার্স। সেইসঙ্গে ইসরায়েলের প্রতি তার অনুরাগ ও ভালবাসাও অক্ষুণ্ন থাকে।
নেদারল্যান্ডে প্রত্যাবর্তন করে ‘পিপলস পার্টি ফর ফিডম অ্যান্ড ডেমোক্রেসি’ নামক রাজনৈতিক দলের সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন তিনি। ১৯৯০-১৯৯৮ সাল পর্যন্ত ওই দলের পররাষ্ট্রনীতি বিষয়ক কাজ করেন তিনি। এরপর ২০০৬ সালে উইল্ডার্স নিজের দল ‘পার্টি ফর ফ্রিডম’ প্রতিষ্ঠা করেন।
আগের দফায় এ ধরনের প্রতিযোগিতা আয়োজনের ঘোষণা দেওয়ার পর তাকে হত্যা পরিকল্পনার অভিযোগে এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করে পুলিশ। পরে ২০১৮ সালের আগস্টে তিনি ওই প্রতিযোগিতা বাতিল করেন গার্ট উইল্ডার্স। সে সময় তার ওই ঘোষণার বিরুদ্ধে মুসলিম বিশ্বে তীব্র প্রতিবাদ হয়।
১৯৬৩ সালের ৬ই সেপ্টেম্বর, নেদারল্যান্ডের লিমবার্গ প্রদেশের ভেনলো শহরে গির্ট উইল্ডার্সের জন্ম। তার বাবা ডাচ হলেও মায়ের জন্মস্থল ঔপনিবেশিক ইন্দোনেশিয়া। ডাচ ‘ম্যাভো অ্যান্ড হ্যাভো স্কুল’ এ প্রাথমিক পড়াশোনা শেষ করেন তিনি। এরপর ডাচ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের আওতায় আইনের উপর বেশ কতগুলো কোর্স করেন গির্ট উইল্ডার্স। অস্ট্রেলিয়ায় যাওয়ার ব্যাপক ইচ্ছা থাকলেও পরবর্তীতে কাজ ও পড়াশোনার জন্য ইসরায়েলে যেতে হয় তাকে। এরপর সেখানে পশ্চিম তীর এলাকায় বহুদিন থাকার পর, অর্থ সংগ্রহ করে আরব বিশ্বে ভ্রমণ করেন তিনি। এতে মধ্যপ্রাচ্যের প্রতি ইসরায়েলের মনোভাব সন্ত্রাস বিরোধী অভিযানকেও সমর্থন জানান উইল্ডার্স। সেইসঙ্গে ইসরায়েলের প্রতি তার অনুরাগ ও ভালবাসাও অক্ষুণ্ন থাকে।
নেদারল্যান্ডে প্রত্যাবর্তন করে ‘পিপলস পার্টি ফর ফিডম অ্যান্ড ডেমোক্রেসি’ নামক রাজনৈতিক দলের সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন তিনি। ১৯৯০-১৯৯৮ সাল পর্যন্ত ওই দলের পররাষ্ট্রনীতি বিষয়ক কাজ করেন তিনি। এরপর ২০০৬ সালে উইল্ডার্স নিজের দল ‘পার্টি ফর ফ্রিডম’ প্রতিষ্ঠা করেন।
No comments:
Post a Comment
পোস্টটি ভালো লাগলে কমেন্ট করুন। আপনার কোন তথ্য সংরক্ষণ বা প্রকাশ করা হবে না। আপনি Anonymous বা পরিচয় গোপন করেও কমেন্ট করতে পারেন।