ইসলাম ধর্মীয় শিক্ষার বিশেষ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান মাদরাসার সুপার হিসেবে কোন হিন্দু দায়িত্ব পালন করবে তা কোন অবস্থাতেই মেনে নেয়া যায় না। এভাবে মাদরাসায় হিন্দু সুপার ইসলামের সঙ্গে চরম তামাশার শামিল।
সম্প্রতি এসব কথা বলেন ইসলামী আন্দোলন বাংলদেশ ঢাকা মহানগর দক্ষিণ সভাপতি মাও. ইমতিয়াজ আলম ও সেক্রেটারি মাও. এবিএম জাকারিয়া।
হিন্দু ধর্মের বিভিন্ন সংগঠন দাবী করেন, ”হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাষ্ট” এর চেয়ারম্যান মুসলিম কেন? কোন মুসলিম ব্যাক্তি হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাষ্ট এর চেয়ারম্যান হতে পারে?
যে সরকারই ক্ষমতায় থাকুক কোন মুসলিমকেই ধর্মমন্ত্রী বানানো হয়। বর্তমান ধর্ম প্রতিমন্ত্রী আলহাজ্ব এডভোকেট শেখ মোঃ আব্দুল্লাহ। ধর্ম মন্ত্রণালয়ে একজন হিন্দু প্রতিমন্ত্রী বা একজন সচিবের দেখাও মেলে না।
এই কথার উত্তরে বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোটের মহাসচিব এড. গোবিন্দ চন্দ্র প্রামানিক বলেন, দেশে এত এত হিন্দু মন্দির ভাঙা হয় অথচ ধর্ম মন্ত্রণালয় থেকে কোন বিবৃতি আসে না। সারা বছর যাবৎ তাদের কোন কাজ কর্ম নেই। তাদের যত কাজ তা হচ্ছে, চাঁদ দেখা আর ইজতেমার সময়সূচি নির্ধারণ করা। আমি প্রায়শঃ এটিকে ধর্ম মন্ত্রণালয় না বলে ‘মুসলমান ধর্ম মন্ত্রণালয়‘ বলে ডাকি। কারন এবার বাজেটই তার প্রমাণ। হিন্দুদের জন্য বরাদ্ধ আর মুসলিম ধর্মের জন্য বরাদ্দ দেখলেই তা পরিস্কার হয়ে যায়। মাদ্রাসার সুপার হিন্দু হলে ইসলামের সাথে চরম তামাশা আর হিন্দুকল্যাণ ট্রাষ্টের চেয়ারম্যান মুসলিম হলে ধর্মনিরপেক্ষতা।
ধর্ম মন্ত্রণালয় আদৌ কোন দরকার আছে কি? বুঝলাম বাংলাদেশে দরকার আছে! কিন্তু অ-মুসলিম ধর্মমন্ত্রী হলে কেমন হয়? ভারতে ধর্মমন্ত্রী নেই; আছে সংখ্যালঘু বিষয়ক মন্ত্রী। সেখানে বর্তমান মন্ত্রী মুক্তার আব্বাস নাগভী।
তিনি আরো বলেন, ধর্ম মন্ত্রণালয়ের অধীন হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্ট, যা এরশাদের শাসনামলে প্রতিষ্ঠিত হয়। হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের সভাপতি ধর্মমন্ত্রী। এই পদের জন্য বাংলাদেশে কোন যোগ্য হিন্দু পাওয়া যাইনি? শুধু কি তাই, হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টে গুরুত্বপূর্ণ ১০ জন কর্মকর্তার ৫ জনই মুসলিম। সারা বাংলাদেশে ৬৪ জেলার সহকারী পরিচালকের অধিকাংশ মুসলিম। যদিও হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্ট সম্পূর্ণ হিন্দু দ্বারা পরিচালিত হওয়া উচিত ছিল।
(সূত্রঃ The news. Com)
সম্প্রতি এসব কথা বলেন ইসলামী আন্দোলন বাংলদেশ ঢাকা মহানগর দক্ষিণ সভাপতি মাও. ইমতিয়াজ আলম ও সেক্রেটারি মাও. এবিএম জাকারিয়া।
হিন্দু ধর্মের বিভিন্ন সংগঠন দাবী করেন, ”হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাষ্ট” এর চেয়ারম্যান মুসলিম কেন? কোন মুসলিম ব্যাক্তি হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাষ্ট এর চেয়ারম্যান হতে পারে?
যে সরকারই ক্ষমতায় থাকুক কোন মুসলিমকেই ধর্মমন্ত্রী বানানো হয়। বর্তমান ধর্ম প্রতিমন্ত্রী আলহাজ্ব এডভোকেট শেখ মোঃ আব্দুল্লাহ। ধর্ম মন্ত্রণালয়ে একজন হিন্দু প্রতিমন্ত্রী বা একজন সচিবের দেখাও মেলে না।
এই কথার উত্তরে বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোটের মহাসচিব এড. গোবিন্দ চন্দ্র প্রামানিক বলেন, দেশে এত এত হিন্দু মন্দির ভাঙা হয় অথচ ধর্ম মন্ত্রণালয় থেকে কোন বিবৃতি আসে না। সারা বছর যাবৎ তাদের কোন কাজ কর্ম নেই। তাদের যত কাজ তা হচ্ছে, চাঁদ দেখা আর ইজতেমার সময়সূচি নির্ধারণ করা। আমি প্রায়শঃ এটিকে ধর্ম মন্ত্রণালয় না বলে ‘মুসলমান ধর্ম মন্ত্রণালয়‘ বলে ডাকি। কারন এবার বাজেটই তার প্রমাণ। হিন্দুদের জন্য বরাদ্ধ আর মুসলিম ধর্মের জন্য বরাদ্দ দেখলেই তা পরিস্কার হয়ে যায়। মাদ্রাসার সুপার হিন্দু হলে ইসলামের সাথে চরম তামাশা আর হিন্দুকল্যাণ ট্রাষ্টের চেয়ারম্যান মুসলিম হলে ধর্মনিরপেক্ষতা।
ধর্ম মন্ত্রণালয় আদৌ কোন দরকার আছে কি? বুঝলাম বাংলাদেশে দরকার আছে! কিন্তু অ-মুসলিম ধর্মমন্ত্রী হলে কেমন হয়? ভারতে ধর্মমন্ত্রী নেই; আছে সংখ্যালঘু বিষয়ক মন্ত্রী। সেখানে বর্তমান মন্ত্রী মুক্তার আব্বাস নাগভী।
তিনি আরো বলেন, ধর্ম মন্ত্রণালয়ের অধীন হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্ট, যা এরশাদের শাসনামলে প্রতিষ্ঠিত হয়। হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের সভাপতি ধর্মমন্ত্রী। এই পদের জন্য বাংলাদেশে কোন যোগ্য হিন্দু পাওয়া যাইনি? শুধু কি তাই, হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টে গুরুত্বপূর্ণ ১০ জন কর্মকর্তার ৫ জনই মুসলিম। সারা বাংলাদেশে ৬৪ জেলার সহকারী পরিচালকের অধিকাংশ মুসলিম। যদিও হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্ট সম্পূর্ণ হিন্দু দ্বারা পরিচালিত হওয়া উচিত ছিল।
(সূত্রঃ The news. Com)
No comments:
Post a Comment
পোস্টটি ভালো লাগলে কমেন্ট করুন। আপনার কোন তথ্য সংরক্ষণ বা প্রকাশ করা হবে না। আপনি Anonymous বা পরিচয় গোপন করেও কমেন্ট করতে পারেন।