শেখ হাসিনা নির্বাচনের আগে ডিজিটাল বাংলাদেশ করার ঘোষণা দিয়েছিলেন। ক্ষমতায় রয়েছেন ২ টার্ম । দেশ ডিজিট্যাল হয়েছে কিনা জানিনা। তবে হলপ করে বলা দেশের মুসলমান সম্প্রদায়ের মধ্যে ব্যাপক ডিজিটাল করণ হয়েছে। আপনি হয়তো আমাকে মৌলবাদীর ট্যাগে ফেলবেন যেহেতু আমি সমগ্র মুসলিম সম্প্রদায়কে দোষ চাপলাম। দেখুন একটা সম্প্রদায়ের ৯০% মানুষের মানসিকতা যখন একই তখন তা সমগ্র সম্প্রদায়ের উপর বর্তায়। ধরুন রংপুরের কথা। মাত্র ৩০ টি হিন্দু বাড়ি আগুন ধরাতে ও লুট করতে ২০,০০০ মুসলিম যোগ দিয়েছিলো। এবার ভাবুন তো ঐ এলাকায় কয়জন মুসলিম ঐ হিন্দুর ঘরে আগুন না দিয়ে ঘরে বসেছিল ? প্রতিবাদ করার কথা আমি বাদই দিলাম। আর এটা একটা বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। এটা সারা দেশে হিন্দুদের উপর নিয়মিত বিরতিতে চালানো হচ্ছে যা সারা বিশ্বে খুবই বিরল।
এরকম ফেসবুকে লাইক শেয়ার করার জন্য একটি সম্প্রদায়ের উপর দেয়ার জন্য একটি সংখ্যালঘু সম্প্রয়াদের উপর নেমে আসে
পৈচাশিক নির্যাতন যা বর্তমান বিশ্বে খুবই অমিল। বাংলাদেশ ছাড়া পৃথিবীর আর কোথাও আছে বলে আমার মনে হয় না। ইসলাম অবমাননার দায়ে পড়ছে সংখ্যালঘুর লাশ ! শিক্ষকদের পর্যন্ত জেল হয়েছে। আওমীলীগের প্রভাবশালী নেতা ইসলাম অবমাননার দায়ে একজন প্রধান শিক্ষককে তার ছাত্র-ছাত্রীদের সামনে কান ধরে ওঠবস করিয়েছেন। এর চেয়ে লজ্জার আর কি হতে পারে ? রামু থেকে শুরু। এর পর যশোর, ফরিদপুর , বরিশাল , সাতক্ষীরা , বাগেরহাট , গোপালগঞ্জ , ব্রাম্মণবাড়িয়া , নাসিরনগর , রংপুর। রংপুর ঘটনার পর দেশের সরকারি ও বিরোধী দলের দুই প্রভাবশালী নেতা ওবায়দুল কাদের এবং ফকরুল ইসলাম। তারপরও বাগেরহাট ও ফেনীতে পোড়ানো হয়েছে হিন্দু বাড়ি , মাগুরায় ভাঙচুর করা হয়েছে মন্দির। তাহলে প্রধান দুই দলের নেতাদের পরিদর্শনের মানে কি ? বিষয়টা বুঝা যাচ্ছে যেমন "চোরকে চুরি করতে বলা এবং গৃহস্থকে সোজাক থাকতে" বলার মতো। কিছুদিন আগে একজন ওসি গোপালগঞ্জে একটি মন্দির লণ্ডভণ্ড করেছেন। আর এই গোপালগঞ্জ হলো বঙ্গবন্ধুর বাড়ি। অর্থাৎ শেখ হাসিনার বাবার বাড়ি।
পৈচাশিক নির্যাতন যা বর্তমান বিশ্বে খুবই অমিল। বাংলাদেশ ছাড়া পৃথিবীর আর কোথাও আছে বলে আমার মনে হয় না। ইসলাম অবমাননার দায়ে পড়ছে সংখ্যালঘুর লাশ ! শিক্ষকদের পর্যন্ত জেল হয়েছে। আওমীলীগের প্রভাবশালী নেতা ইসলাম অবমাননার দায়ে একজন প্রধান শিক্ষককে তার ছাত্র-ছাত্রীদের সামনে কান ধরে ওঠবস করিয়েছেন। এর চেয়ে লজ্জার আর কি হতে পারে ? রামু থেকে শুরু। এর পর যশোর, ফরিদপুর , বরিশাল , সাতক্ষীরা , বাগেরহাট , গোপালগঞ্জ , ব্রাম্মণবাড়িয়া , নাসিরনগর , রংপুর। রংপুর ঘটনার পর দেশের সরকারি ও বিরোধী দলের দুই প্রভাবশালী নেতা ওবায়দুল কাদের এবং ফকরুল ইসলাম। তারপরও বাগেরহাট ও ফেনীতে পোড়ানো হয়েছে হিন্দু বাড়ি , মাগুরায় ভাঙচুর করা হয়েছে মন্দির। তাহলে প্রধান দুই দলের নেতাদের পরিদর্শনের মানে কি ? বিষয়টা বুঝা যাচ্ছে যেমন "চোরকে চুরি করতে বলা এবং গৃহস্থকে সোজাক থাকতে" বলার মতো। কিছুদিন আগে একজন ওসি গোপালগঞ্জে একটি মন্দির লণ্ডভণ্ড করেছেন। আর এই গোপালগঞ্জ হলো বঙ্গবন্ধুর বাড়ি। অর্থাৎ শেখ হাসিনার বাবার বাড়ি।
তার পরই হামলা হলো রংপুরে। এই রংপুরেই শেখ শশুর বাড়ি। কথা হলো দেশের
প্রধানমন্ত্রীর বাবার বাড়িতে এবং শশুর বাড়িতে যদি হিন্দুদের উপর পৈচাশিক
হামলা হয় তাহলে সারা দেশের হিন্দুদের কি অবস্থা একটু ভেবে দেখবেন কি ?
No comments:
Post a Comment
পোস্টটি ভালো লাগলে কমেন্ট করুন। আপনার কোন তথ্য সংরক্ষণ বা প্রকাশ করা হবে না। আপনি Anonymous বা পরিচয় গোপন করেও কমেন্ট করতে পারেন।