২১ জুলাই ঢাকাসহ বিভিন্ন জেলায় অতি উৎসাহীরা প্রিয়া সাহার বিরূদ্ধে মামলা করেন। তবে পরিস্থিতি বদলে যায় আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের বক্তব্যে। তিনি জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রিয়া সাহার কাছ থেকে ব্যাখ্যা পাবার আগে তার ব্যাপারে কোনো ব্যবস্থা না নেয়ার নির্দেশনা দিয়েছেন। বিষয়টি ঘাপটি মেরে থাকা বিএনপি-জামায়াতের কর্মীদের হতাশ করলেও সংখ্যালঘুদের মাঝে স্বস্তির আবহ সৃষ্টি করেছে। প্রিয়া সাহাকে নিয়ে হুমকি ধামকিতে পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে গিয়েছিল যেখানে হিন্দুধর্মাবলম্বীরা আক্রান্ত হবার আশঙ্কায় প্রিয়া সাহার বিরূদ্ধে অবস্থান নিতে বাধ্য হয়েছিল। অথচ প্রিয়া সাহা আমেরিকান প্রেসিডেন্টের কাছে যে কথা বলেছেন তা তারা এ দেশে অহরহ বলে থাকেন। এগুলো মিডিয়াতেও এসেছে।
২১ জুলাই ওবায়দুল কাদের শেখ হাসিনার নির্দেশনা জানানোর পর তারাই আবার বলেছেন, এ দেশে যে ব্যক্তি তাদের আশা-ভরসা সেই এবার আবারও তাদের বাঁচালেন। শেখ হাসিনা এ ব্যাপারে যে রাজনৈতিক প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা দেখালেন তা অন্য মন্ত্রীরা কেন দেখাতে পারলো না? তাদের শঙ্কার বিষয়টি এ জায়গাতেই। কারণ ব্যক্তি শেখ হাসিনা বা আওয়ামী লীগ তো আর সারা জীবন ক্ষমতায় থাকবে না।
সেদিনের হিয়ারিংয়ের ভিডিও ইউটিউবেও পাওয়া যায় !
No comments:
Post a Comment
পোস্টটি ভালো লাগলে কমেন্ট করুন। আপনার কোন তথ্য সংরক্ষণ বা প্রকাশ করা হবে না। আপনি Anonymous বা পরিচয় গোপন করেও কমেন্ট করতে পারেন।